পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা পঞ্চম খণ্ড.pdf/৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* 8 গিরীন্দ্রমোহিনী দাসী কতকগুলি কবিত: একত্রিত করিয়া ‘অশ্ৰীকণা প্রকাশিত হইল । অধিকাংশ কবিতা শোকসম্বন্ধীয় বলিয়া পুস্তকের নাম ‘অশ্ৰুকণী’ রহিল । সংসার-সুখের অভিলাষীর শোক শ্রী কি কাহারও ভাল লাগিবে ? ... .. এই পুস্তকের সম্পাদন-ভার শ্রীযুক্ত অক্ষয়কুমার বড়াল লইয়াছেন । তিনি যথেষ্ট যত্ন ও পরিশ্রমের সহিত কবিতাগুলি নিৰ্ব্বাচন ও স্থানে স্থানে সংশোধন করিয়া দিয়াছেন ; তাহাতে বিশেষ উপকৃত হইয়াছি ।” দ্বিতীয় সংস্করণের পুস্তকে (১২৯৮ সাল) কয়েকটি নুতন কবিতা, এবং পরিশিষ্টে কবি অক্ষয়চন্দ্র চৌধুরীর একটি কবিতা সন্নিবিষ্ট হইয়াছে। “অশ্র কণার প্রক্ক ত সমালোচনা” হিসাবে অক্ষয়চন্দ্রের কবিতাটি ১২৯৪ সালের আশ্বিন-সংখ্যা ‘ভারতী ও বালকে’ প্রথম মুদ্রিত হইয়াছিল । রচয়িত্রীর জীবদ্দশায় ‘অশ্ৰুকণা’র চারিটি সংস্করণ ইয়াছিল ; চতুর্থ সংস্করণের প্রকাশক ল— ১৩১১ সাল । ৫ । অভিাষ ( কাব্য ) । ১২৯৭ সাল ( ৫ এপ্রিল ১৮৯০ ) { १. २8 > । ইহাতে ১৫১টি কবিতা আছে । রচয়িত্রী “ভূমিকা"য় লিথিয়াছেন ঃ “আভাষের কতকগুলি কবিতা আমার পূর্বাবস্থার লিখিত 'আভাষের মধ্যে কয়েকটি কবিতা পূৰ্ব্বে অশ্রুকণায় প্রকাশিত হইয়াছিল, সমালোচকদিগের মতে সেগুলি অশ্রুকণায় স্থান পাইবার অযোগ্য বলিয়া তাঙ্গ। আভাষের মধ্যে রাখিয়াছি । অশ্রীকণার দ্বিতীয় সংস্করণে তদুপযোগ কয়েকটা নুতন কবিতা সন্নিবেশিত করিবার ইচ্ছা রহিল ।” ৬ । সন্ন্যাসিনী বা মীরাবাই ( ঐতিহাসিক নাট্যকাব্য ) । ১ কাৰ্ত্তিক ১২৯৯ (ইং ১৮৯২) । পৃ. ১১৩ ৷ ‘সাহিত্য’-সম্পাদক সুরেশচন্দ্র সমাজপতি রাজস্থানের পুরাবৃত্ত অবলম্বনে লিখিত এই নাট্যকাব্যথানি প্রকাশ করেন ।