পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা প্রথম খণ্ড.pdf/৩৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত مي কলিকাতা জোড়াসাকোয় মাতুলালয়ে আশ্রয় পান। শৈশবে লেখাপড়া বিশেষ না শিখিলেও অসাধারণ মেধাবী ও স্মৃতিধর ছিলেন । অতি শৈশব হইতেই মুখে মুখে ছড়া কাটিতে পারিতেন এবং কবি ও হাফ-আখড়াইয়ের দলে গান বাধিয়া দিতেন । তিনি খুব দুরন্তু ছিলেন, এবং তখন হইতেই মেকির উপর বঙ্গহস্ত ছিলেন। ১৫ বৎসর বয়সে গুপ্তিপাড়ার গৌরহরি মল্লিকের কন্যা দুর্গামণি দেবীর সহিত র্তাহার বিবাহ হয় । বিশেষ কারণে তিনি আঞ্জীবন সংসার করেন নাই, কিন্তু স্ত্রীকে ভরণ-পোষণ করিয়াছেন। স্ত্রীজাতির প্রতি তাহার স্বাভাবিক বিদ্বেষ ছিল । ঈশ্বরচন্ধের শিক্ষার অভাব উপলক্ষ্য করিয়া বঙ্কিমচন্দ্র লিথিয়াছিলেন— তিনি বাল্যকালে ধে সম্পূর্ণ শিক্ষালাভ করেন নাই, ইহা বড় দুঃখেরই বিষয় । তিনি সুশিক্ষিগু হইলে, ওঁiহার ষে প্রতিভা ছিল, ভাইর বিহিত প্রয়োগ হইলে, তাহার কবিত্ব, কার্ধ্য, এবং সমাজের উপর আধিপত্য BBB BSBB DBB SBBS BBB BBB BBDD BBBS BBBS অনেক দূব অগ্রসর হইত। স্বাঙ্গালার উন্নতি আরও ত্রিশ বৎসর অগ্রসর হুইত । জোড়াসাকোতে অবস্থানকালে পাথুরিয়াঘাটার মুবিখ্যাত গোপীমোহন ঠাকুরের পৌত্র যোগেন্দ্রমোহন ঠাকুরের সহিত তাহার বন্ধুত্ব হয় । এই বন্ধুত্বের ফলে ১২ সালের ১৬ই মাঘ ( ২৮ জানুয়ারি ১৮৩১ ) যোগেশ্লমোহনের ঝঙ্কৰ্য ও উৎসাহে এবং ঈশ্বরচন্দ্রের সম্পাদকতায় সংবাদ প্রভাকর"লয় এবং ইহা হইতেই ঈশ্বরচন্ত্রের ভাগ্যপরিবর্তন । * * ‘সংবাদ প্রভাকর বাহির করিবার তিন মাস পূৰ্ব্বে তাহার পিতৃবিয়োগ হয়। তখন তাহার বয়স মাত্র উনিশ । এই উনিশ বর্ষবয়স্ক যুবকের সম্পাদনায় ‘সংবাদ প্রভাকর অচিরকালমধ্যে থ্যাভ হইয় উঠে