পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা প্রথম খণ্ড.pdf/৬৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* खेझेलिब्रभ ८कद्रौ উপরি-উক্ত বৈদেশিক পণ্ডিত-সমাজে উইলিয়ম কেরী প্রধান এবং শ্ৰেষ্ঠ । বাংলা ভাষার উন্নতির জন্ত তাহার পরিশ্রমের তুলনা হয় না । দীর্ঘ একচল্লিশ বৎসর কাল তিনি এই কাৰ্য্যে নিযুক্ত ছিলেন এবং তাহারই উদ্যোগে ও উৎসাহে দেশীয় পণ্ডিতেরা বাংলা-গদ্যের প্রাথমিক রূপ দান করিয়াছিলেন । বাংলা-গদ্যের প্রথম যুগকে আমরা বিশেষভাবে উইলিয়ম কেরীর প্রভাবের যুগ বলিতে পারি। এই ভাষার প্রতি র্তাহার সত্যকার প্রেম জন্মিয়াছিল । সত্য বটে, এই প্রেম অহেতুকী ছিল না । তাহার জীবনের প্রধান উদ্বেগু ও একমাত্র লক্ষ্য ছিল--অখ্ৰীষ্টিয়ান সমাজে খ্ৰীষ্টধৰ্ম্মেল্প প্রচার, এবং সেই উদ্দেশ্য লইয়াই তিনি বাংলা ভাষার চর্চা আরম্ভ করিয়াছিলেন । কিন্তু এই বৈজ্ঞানিক পণ্ডিতের মন চিরকাল সেই উদেশ্বকে জাকড়াইয়া থাকিতে পারে নাই ; কাজ করিতে করিতে ভাষার প্রতি প্রীতি আপনিই জন্মিয়াছে এবং উইলিয়ুম কেরী এই ভাষাকে বৈজ্ঞানিক ও সাহিত্যিক ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত করিবার কাজে শেষ পৰ্য্য স্তু অন্য প্রেরণার কথা বিস্মৃত হুইয়াছেন । যে প্রেরণাই তাহার থাকুক, বাংলা ভাষা ও বাঙালী জাতি BBBB SBB BB BBBB BBBBB BBB BBB L BBBBBBB র্তাহাকে তঁহার যথাযোগ্য সম্মান দিয়। আসিতেছি । কেরীর প্রতিভা বহুমুখী, জীবন বহুধাবিস্তৃত ছিল ; তাহার জীবনের সৰ্ব্বাঙ্গীণ পরিচয় দিভে গেলে একটি বৃহৎ গ্রন্থ রচনা করিতে হয় । এই সংক্ষিপ্ত ইতিহাসে ততথানি বিস্তারের স্থান নাই । ধৰ্ম্মপ্রচারার্থ বঙ্গদেশ যাত্রা করিবার পূর্ব পর্য্যস্ত র্তাহার জীবনের সামান্ত পরিচয় দিয়া, বঙ্গদেশে তাহার কার্য্যকলাপের অপেক্ষাকৃত বিস্তৃত বিবরণ দিবার চেষ্টা করিব । কারণ, কেরীর জীবনের এই অংশের ইতিহাস ( ১৭৯৩ খ্ৰীষ্টাব্দের ১১ই নবেম্বর অর্থাং কলিকাতায় পদাপর্ণ-দিবস হইতে ১৮৩৪