পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা প্রথম খণ্ড.pdf/৭৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিলাত-প্রবাল ও মৃত্যু 粤势 "গ্রাহ না করিয়া, সেই জাহাজগুলিতে গিয়া আনন্দ জ্ঞাপন করেন ও ফিরিবার সময় "ফ্রান্স ধন্ত, ধষ্ঠ, ধন্য" বলিতে থাকেনু । ইংলণ্ডে প্রোটেস্টাণ্ট ও ক্যাথলিকদের মধ্যে যখন রাষ্ট্রীথ ব্যাপারে সাম্য প্রবর্তিত হয়, তথম তিনি অত্যস্ত আনন্দ প্রকাশ করিয়াছিলেন । পরে তিনি যখন বিলাতে, তখন “রিফর্মস্ বিল” পাস হওয়া সম্বন্ধে ও খুব উৎসাহ দেখাইয়াছিলেন । এই সকল ব্যাপার ছাড়া, এদেশে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা সংরক্ষণ, উত্তরাধিকার সম্বন্ধে আইন পরিবর্তন, জুরী-প্রথার প্রবর্তন প্রভৃতি সম্বন্ধেও তিনি আন্দোলন করেন । তখন এদেশে বাজনৈতিক আলোচনা ছিল না বলিলেই চলে । মিমোহনকেই এ-বিষয়ে পথপ্রদর্শক বলা চলে ; বিলাত-প্রবাস ও মৃত্যু বাঙালীদের মধ্যে রামমোহন রায়ই সৰ্ব্বপ্রথম বিলাও যাত্রা করেন । তিনি ১৮৩০ খ্ৰীষ্টাব্দের ১৯এ নবেম্বর কলিকাতা হইতে দ্রুতগামী ফর্বস’ মামক স্ট্রীমারে রওনা হইয়; পর-দিন খাজরীতে পালের জোরে চালিত BBDBB SD BBBBS BBBBB BBB BB BDBBDD DBBB DDDS করিয়া পর-বৎসরের ৮ই এপ্রিল লিভারপুল শহরে জাহাঙ্গ হইতে অবতরণ করেন । ইউরোপ গিয়া সেখানকার আচার-ব্যবহার স্বচক্ষে দেখিবায় ইচ্ছা রামমোহনের বহুকাল হইতেই ছিল । কিন্তু সুযোগের অভাবে যাওয়া ঘটিয়া উঠে নাই । দ্বিতীয়-আকবর তথন নামে মাত্র দিল্লীশ্বর । তিনি ১৮৩০ খ্ৰীষ্টাব্দে রামমোহনকে দুস্ত-স্বরূপ বিলাতে পাঠাইবার ব্যবস্থা করায় এই স্ববিধ ঘটিল। দিল্লীর নিকটবর্তী কতকগুলি জমিদারীর রাজত্বে নিজের অধিকার অাছে বলিয়া দিল্লীশ্বর কোম্পানীর