পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৩১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

9e 8 नांश्ऊिा-ब्रिसल-9मिका । [ करॅिक কিঞ্চিৎ ব্যক্ত করিয়াছি। কৃত্তিবাসী রামায়ণ উদ্ধারের সঙ্গে জগৎরামের রামায়ণোন্ধারের চেষ্টা সাহিত্যপরিষদের অন্যতম কৰ্ত্তব্য বোধ হয়। শিবদাস বাবু এই সমগ্ৰ গ্ৰন্থ প্ৰকাশিত করিতে নিতান্ত ব্যগ্ৰ হইয়াছিলেন, কেবল (আমরা যত দূর জানি) অর্থের অসঙ্গতি প্ৰযুক্ত DBDBD DDD DDD S BBBDDS DBDBDB BB DBDD BBDD DDB DB BDBD DDS আমাদিগের এই প্ৰবন্ধ ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় বা তাহার কোন আত্মীয় বন্ধুর দৃষ্টি আকর্ষণ করিতে পারে এবং তদ্বারা পরিষদ ও ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয়ের সম্মিলিত চেষ্টায় গ্রন্থের উদ্ধার সাধন হইতে পারে-বর্তমান প্ৰবন্ধের ইহাই অন্যতর উদ্দেশ্য। ভুলুই গ্রাম এবং জগৎরাম রায় ও তঁহার রামায়ণ সম্বন্ধে, ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয়ের উল্লিখিত প্ৰবন্ধ ব্যতীত, আমার অন্যত্র কোন উল্লেখ দেখি নাই ; এমন কি ‘বাঙ্গালা ভাষা ও বাঙ্গালা সাহিত্যবিষয়ক প্ৰস্তাবে” স্বৰ্গীয় ন্যায়রত্ন মহাশয়ও তাহার কোন উল্লেখ করেন। নাই, আর নীলরতন বাবু তদীয় প্রবন্ধে “আরও এক খানি রামায়ণ আছে।” নির্দেশ করাতেও পরিষদ পক্ষীয় কেহই অন্য রামায়ণের অস্তিত্ব নির্দেশ করেন নাই। এরূপ অবস্থায়, কাৰ্য্যানুরোধে বাঁকুড়া জেলায় অবস্থান কালে, ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় ঐ সম্বন্ধে যে সমস্ত তথ্য সংগ্ৰহ করিতে পারিয়াছিলেন, “পরিষদ-পত্রিকা’র পাঠকগণের পক্ষে তাহা প্ৰীতিকর হওয়া সম্ভব বিবেচনায় আমরা তদীয় প্রবন্ধের কিয়দংশ এস্থলে উদ্ধত করিতেছি :- “ভুলুই) স্থানটী এখনও অতি রমণীয়। দক্ষিণে অন্নদূরে বিহারীনাথ শৈল, পশ্চিমে কিছু দূরে পঞ্চকোট শৈলশ্রেণী ও অরণ্য, উত্তরে অতি নিকটে শীর্ণ দামোদর দুই পার্থে বিস্তীর্ণ বালুকাস্তুপের মধ্য দিয়া তরল রাজতরেখার ন্যায় ধীরে বহিয়া যাইতেছে। আমি চৈত্র মাসে গিয়াছিলাম, কিন্তু আর তিন চারি মাস পরে এই দামোদরের যে প্ৰতাপ, তাহা ८न छ्शेtल७ ऊश्च शब्र । “• * জগৎরাম রায়ের বংশের কাহাকেও পাই নাই । ভুলুই ও অৰ্দ্ধগ্রামের অনেক ব্ৰাহ্মণের উপাধি-রায়। তাহাদিগের কেহই জগৎরাম রায়ের জ্ঞাতিত্বও স্বীকার করিল না। র্তাহার বংশে অদ্যাপি কেহ জীবিত আছেন কি না, সন্দেহ। সেই গ্রামে ও তন্নিকটস্থ গ্রামে অনেক অনুসন্ধান করিয়া কাহাকেও পাওয়া যায় নাই। কিন্তু অনেকের মুখেই শুনিলাম, ৭৮ পুরুষ পূর্বে তিনি ঐ গ্রামে বাস করিতেন, ও তিনিই রামায়ণ রচয়িতা। র্তাহার বাসভূমির স্থান কেহ কেহ নদীগর্ভদিকে দেখাইয়া দিল। “ ঐ গ্রামের অনেকের ঘরেই এই রামায়ণের কোন না কোন অংশের হাতে লেখা পুথি আছে এবং শ্ৰীপঞ্চমী উপলক্ষে তাহার পূজা হইয়া থাকে। তথাকার সকলেই উক্ত রামায়ণকে অতি আদর করিয়া থাকেন ও প্রায়ই র্তাহাদের দ্বারা উহা গীত হইয়া থাকে। পঞ্চকোট রাজ্য মধ্যে সৰ্ব্বস্থানেই উহার আদর। দুই এক স্থানে কবির ভণিতিতে পাওয়া যায় যে, পঞ্চকোটের গৰ্গবংশীয় রঘুনাথ সিংহ ভূপের আদেশে ও অনুগ্রহাশয়ে তিনি ঐ কাব্য রচনা করেন ।”