পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

गन १७०२] बांत्रांना गा गांश्ऊिा । ‘ ’ . ‘ ..8१ LL BB DBDD BBB DDDDS SDDDBB DuDDJSTBB BBYS S প্তাহার লিপিক্ষমতার সাহায্য না পাইলে বোধ হয়, বাঙ্গালা গদ্য এত অল্প সময়ের মূধ্যে y SBOB DDBDBB DDBD DS BDBD BB BBDB DBD BDDBDDB BDBDDS TTDS উদাসীন রহিয়াছেন। ডাক্তার রাজেন্দ্রলালের দৃষ্টান্তেও তাঁহাদের জ্ঞানের উন্মেষ, সুবুদ্ধির বিকাশ ও কর্তব্যবোধের আবির্ভাব হইতে পারে। ‘ऊन गप्प्या नावांनश्रद्ध ब्रां७ श्रमात्र डेडि श्। শ্ৰীরামপুরের ‘সমাচারদর্পণ বাঙ্গালায় প্রথম সংবাদপত্র। ১৮১৮ অব্দের ২৩শে মে উহা প্ৰথম প্ৰকাশিত হয়। সমাচারদর্পণের গদ্য এইরূপ ছিল :- “পূৰ্ব্বে সমাচার দর্পণে লিখা গিয়াছে যে গঙ্গাসাগর উপদ্বীপে লোক বসতি ছিল এমত অনুমান হয়। এইক্ষণে পদ্মপুরাণের অন্তর্গত ক্রিয়াযোগসারে দেখা গেল যে গঙ্গাসাগরে চন্দ্ৰবংশীয় সুষেণ নামে রাজা রাজধানী করিয়াছিলেন। তাহাতে দিব্যস্তী নামে নগরের গুণাকর রাজার কন্যা সুলোচনা দায়গ্ৰস্ত হইয়া ঐ রাজার আশ্রয়ে পুরুষ বেশে কালক্ষেপণ করিয়াছিল। পরে তালধ্বজ নগরের রাজা বিক্রমের পুত্র মাধব পুৰ্ব্ব সুত্র ক্রমে সেই স্থানে আসিয়া সুলোচনাকে বিবাহ করিয়া এবং ঐ চন্দ্ৰবংশীয় সুষেণ রাজার এক কন্যাকে বিবাহ করিয়া ঐ রাজ্যের অৰ্দ্ধ প্রাপ্ত হইয়া ঐ গঙ্গাসাগরে রাজধানী করিলেন ও অনেক কাল পৰ্যন্ত বসতি করিয়া পরে পুত্ৰাদি রাখিয়া মরিলেন।” শেষে এইরূপ গদ্যের অবস্থা পরিবৰ্ত্তিত হয়। অন্যান্য সংবাদপত্র দ্বারা বাঙ্গালা গদ্যের ক্রমোন্নতি হইতে থাকে। এ বিষয়ে “সমাচারচন্দ্ৰিকা”, “সংবাদপ্রভাকরা” এবং গৌরীশঙ্করের “ভাস্কর” প্ৰভৃতি সাহিত্যের সবিশেষ সহায়তা করিয়াছে। ঈশ্বরচন্দ্ৰ গুপ্ত রসশালিনী কবিতা রচনাতেই সমধিক প্ৰসিদ্ধি লাভ করিয়াছেন। তাহার রচনানৈপুণ্যে তদীয় কৰ্ম্মস্থল যেন একটি সারস্বত সমাজ হইয়া দাড়াইয়াছিল। পরবত্তী সময়ে র্যাহারা প্ৰতিভায় ও লিপিক্ষমতায়, সাহিত্যসংসারে অমরত্ব লাভ করিয়াছেন, তাহদের অনেকেই কবিপ্ৰবরের সারস্বত সমাজে সমাগত হইয়া বাঙ্গালা রচনার অভ্যাস করিতেন। ঈশ্বর গুপ্তের বাঙ্গালা গদ্য অনেক স্থলে অনুপ্রাসবহুল ও অলঙ্কারচ্ছটায় পরিপূর্ণ। অনাবশ্যক স্থলেও তাঁহার রচনায় অনুপ্রাসের আড়ম্বর পরিদৃষ্ট হয়। “হে দেশস্থ সমস্ত বন্ধুগণ ! আপনারা নিশ্চয় জানিবেন, ঐ দুৰ্জন জনগণকে তর্জন গর্জনের বিসর্জন করিয়া নির্জন নিকেতনে গমন করিতে হইবেই হইবে।” (সংবাদপ্রভাকর, ১লা বৈশাখ, ১২৬৫ )। ঈশ্বর গুপ্ত এইরূপ গদ্যের পক্ষপাতী ছিলেন। ফলতঃ ঈশ্বর গুপ্ত শব্দসম্পত্তিতে এরূপ সমৃদ্ধ ছিলেন যে, তাঁহাকে শব্দ রত্নাকর বলিলেও অত্যুক্তি হয় না। অনুপ্রাসের শব্দযোজনায় তিনি অসামান্য ক্ষমতার পরিচয় দিয়া গিয়াছেন। তদানীন্তন সময়ে ভাস্করসম্পাদক গৌরীশঙ্কর ভট্টাচাৰ্য গদ্যরচনায় প্ৰতিপত্তি লাভ করিয়াছিলেন। তাহার। গদ্য অনেকেই আদর সহকারে পাঠ করি।-- JBDD S DD DBBDS DDD S LLLLSLBB BBESYBDDS BDDDBDB DDDS LBuD BBD