পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (পঞ্চদশ ভাগ).pdf/২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৬ . সাহিত্য পরিষৎ-পত্রিকা [ २भ न९था। অনেকগুলি রাজবক্স অবলম্বন করিয়া যাইতে হয়। এই সকল পথে সৰ্প ও শৃগাল নিৰ্ভয়ে বিচরণ করে। বন্য শূকরের বংশ বৃদ্ধি প্ৰাপ্ত হইয়া নিকটস্থ গ্রামবাসিগণের ভয়ের কারণ হইয়া উঠিয়াছে। শুনিয়াছি সময়ে সময়ে প্রাচীন সপ্তগ্রামের রাজপথে নিৰ্ভীক শাৰ্দলবংশ ও বিচরণ করিয়া থাকে । যে সরস্বতী সুদূর রোম কী-সাম্রাজ্যের অর্ণবপোত সমুদ্র হইতে বক্ষে বহিয়া নগর প্রান্তে উপস্থিত করিত, সেই ক্ষীণকায় সরস্বতীতে এখন পথিকের পদ প্ৰক্ষালনের উপযোগী জল ও নাই, শুনিতে পাওয়া যায়, দক্ষিণে সরস্বতী নদীর গর্ভের চিহ্ন পৰ্য্যন্ত ও নাই । নদীগর্ভে হলকর্ষণ কালে কৃষকগণ মুদ্রা বা অর্ণবপেত্র শুঙ্খল, লোঙ্গর ইত্যাদি পাইয়া এখন ও সাত গায়ের কথা স্মরণ করিয়া থাকে । সরস্বতী ও গঙ্গার সঙ্গম স্থানের অতি অল্প দুরে একটা সেতুর ধ্বংসাবশেষ দেখা যায়, উহাও প্রাচীন সপ্তগ্রামেরই সেতু। চারি শত বর্ষ পূর্বে বঙ্গের বাদশাহ হোসেন শাহ নিন্মাণ করাইয়াছিলেন। ইহার নিকটই বৰ্দ্ধমানরাজের ব্যয়ে ইংরাজ গবমেণ্ট কর্তৃক নিৰ্ম্মিত নুতন সেতু বিদ্যমান রহিয়াছে। রঘুনাথ দাসের পাট ও সরস্বতী নদীর উপর অবস্থিত। এই স্থান হইতে নুতন সেতু পৰ্য্যন্ত যাইতে হইলে ইষ্ট-ইণ্ডিয়ান রেলের সেতু অতিক্ৰম করিতে হয়। কয়েক বর্ষ পূর্বে ভারতীতে এক জন লেখক লিখিয়াছিলেন যে, পুৰ্ব্বে গাড়ী হইতে সরস্বতী নদীতীরে কৃষ্ণ প্ৰস্তর নিৰ্ম্মিত একটা গৃহের অবশেষ দেখা যাইত। এখন আর তাহা দেখিতে পাওয়া যায় না, বোধ হয় তৃণগুলো আচ্ছাদিত হইয়া গিয়াছে। সপ্তগ্রামের একটী বাগদী বৃদ্ধ বলিল ষে, ৩০। ৩৫ বৎসর পূর্বে ঐ গৃহ দেখা যাইত, কিন্তু এখন উহা দেখিতে গেলে দুই তিন শত হাত জঙ্গল কাটিয়া রাস্তা না করিলে ঐ স্থানে যাওয়া যায় না । কথিত আছে, উহা এক ধনাঢ্য মুসলমানের গৃহের অবশেষ। রেলওয়ের সেতুর অনতিদূরেই গ্ৰাগুট্যাঙ্ক রোডের সেতু । এই সেতুর অনতিদূরে একটি পুরাতন মসজিদ ও কৃষ্ণ প্রস্তরনিৰ্ম্মিত কয়েকটা সমাধি দেখা যায়। মসজিদটি অত্যািল্ল কাল হইল সংস্কৃত হইয়াছে। গ্রামের মুসলমান অধিবাসিগণ নিরক্ষার । কেহ কেহ সন্ধ্যাকালে কোন কোন সমাধির নিকট এক একটা প্ৰদীপ দিয়া BDS S SDBDD BBB BDDBK KDD BDBDB K DS KSDD DS S S LDBD DDDBDBBD S StEtO বংশ প্রায় পঞ্চাশং বর্ষাকাল পুৰ্ব্বে লুপ্ত হইয়াছে। কয়েক বৎসর পূৰ্ব্বে এক জন বিদেশী মুসলমান আসিয়া কিয়াৎকােল এই মসজিদে অবস্থিতি করিয়াছিল, কিন্তু সে ব্যক্তি ও এস্থান ত্যাগ করিয়াছে। ছাদ শুন্য মসজিদ এক্ষণে শৃগাল ও পেচকের বাসস্থান হইয়াছে। মসজিদের কিছু নিষ্কর ভূমি ছিল প্ৰতিদ্বন্দ্বীর অবর্তমানে এক জন হিন্দু উহা ভোগ করিাতেছে। মসজিদের সম্মুখে নমাজের পুর্বে হস্ত মুখাদি প্রক্ষালনের জন্য একটি কুণ্ড আছে। কুণ্ডের গঠন কালে ইষ্টক ও প্রস্তর উভয়ই ব্যবহৃত হইয়াছিল। মসজিদের গাত্রে এক খানি প্রান্তর ফলকে আরবীয় ভাষায় খোদিত লিপি আছে। সমাধি স্থানের পূর্ব দিকে একুটী DBBBDt DDDS S DBYSS gD D BDB YK DBD DBD SB DBDJ DD DBBD মসজিদের নিকটে বৈষ্ণবদিগের আর একটী পাট আছে। ইহা সুবৰ্ণ বণিক জাতীয়