সন। ১৩০৫ ) } ); উপসর্গের অর্থ বিচার। Så এটাও দেখা উচিত যে, খটুমোটে ভাষা দৰ্শন-শাস্ত্রের সঙ্গের ভূষণ। যদি খটুমোটে ভাষাকৈ দৰ্শন-রাজ্য হইতে বহিষ্কৃত করিয়া দিবার নিয়ম করা যায়, তাহা হইলে জগাদ বিখ্যাত জৰ্ম্মাণ-দেশীয় দৰ্শন-শান্ত্রের সর্বশরীর ক্ষত বিক্ষত হইয়া তাহার এরূপ শোচনীয়। দশা উপস্থিত হয় যে, তাহাকে চিনিতে পারা কঠিন হইয় উঠে। অতু কথায় প্রয়োজন নাই-মহর্ষি গৌতম। যখন hypothesis কে অভু্যপগম-সিদ্ধান্ত নামে সংজ্ঞিত করিয়াছেন তখনু তাহা উল্টানো তোমার-আমার সাধ্য নহে। এই গেল অভুত্বপগম সিদ্ধাওঁ। • অধিকরণসিদ্ধান্ত কি ? মহর্ষি গৌতম স্বয়ং বলিতেছেন “যৎসিদ্ধৌ অন্য প্রকরণ সিদ্ধিঃ সোহধিকরণ সিদ্ধান্তঃ।” যাহা সিদ্ধ হইলে ও অন্য প্রকরণ সিদ্ধ হয় তাহারই নাম অধিকরণ সিদ্ধান্ত । ভাষ্যকার বলিতেছেন “ব্যস্যার্থস্য সিদ্ধৌ অন্যে অর্থ অনুষজ্যন্তে" যে বিষয় সিদ্ধ হইলে অন্যান্য বিষয় তাহার পশ্চাৎ পশ্চাৎ সিদ্ধ হয়, “ন তৈর্বিনা সোহর্থঃ সিদ্ধতি” সেই সকল অম্বাশ্রিত বিষয় ব্যতিরেকে যাহা আপনাআপনি সিদ্ধ হয় না, আর, “তেহর্থ যাধিষ্ঠান।” সেই সকল অম্বাশ্রিত বিষয় যাহাতে তার চকরিয়া অবস্থিতি করে “সোহধিকয়ণ সিদ্ধান্তঃ” তাহারই নাম অধিকরণ সিন্ধান্ত । ইহার নব্য টীকা এইরূপ ঃ-“মনুষ্য জ্ঞানবাম জীব” এই বিষয়টি সিদ্ধ হইলে” “দেবদত্ত জ্ঞানবান জীব” এ বিষয়টি তাহার পশ্চাৎ পশ্চাৎ সিদ্ধ DS BDBBS BDDSDDDS S BBD BDE S DBDB S S DDD DBB SSS LLLLLLLLttLSS D SBDS বান জীব না হয়, তবে “মনুষ্য জ্ঞানবান জীব” এ কথাটা কঁচিয়া যায় ; কিন্তু মনুষ্য জ্ঞানবান জীব এ কথাটা যদি পাকাপোক্ত রকমে সিদ্ধ হয়, তবে “দেবদত্ত জ্ঞানবান জীব” এ কথুটা তাহারই লেজুড় ধরিয়া পাের পাইয়া যায়। এরূপ স্থলে “মনুষ্য জ্ঞানবান জীব এই সিদ্ধাজটি অধিকরণ শব্দের বাচ্য। এইরূপ দেখা যাইতেছে যে, পাশ্চাত্য ন্যায়শাস্ত্ৰে । R&S Rta, Premise, Cfs tatter তাহারই নাম অধিকরণ । Premise এবং অধিকারণ উভয়েরই অর্থ আশ্রয়-স্থান। ফলে, ব্যাপ্যব্যাপক সম্বন্ধকে একপ্রকার আশ্ৰয়আশ্রিত সম্বন্ধেরূপে কল্পনা করিবার প্রথা প্ৰাচ্য এবং প্ৰতীচ্য উভয়-দেশীয় দৰ্শন-শাস্ত্ৰেই, আবহমানকাল চলিয়া আসিতেছে। আশ্রয়াশ্ৰিত সম্বন্ধ যদিচ ঠিক গণিত শাস্ত্রানুযায়ী উচ্চ নীচ সম্বন্ধ নহে, তথাপি তাহা ভাবে একপ্ৰকার উচ্চ নীচ সম্বন্ধ ; তার সাক্ষী etfie tërfift = under oficer se fÇ53 gërf5jë “দার্শনিক হিসাবে যেমন ব্যাপ্য-শ্রেণী ব্যাপক-শ্রেণীর আশ্রিত, জ্যামিতিক হিসাবে তেমনি অংশ অংশীর আশ্রিত। এইজন্য, এক হিসাবে যেমন ব্যাপ্য-শ্রেণীকে অবাস্তুর-শ্রেণী SDBD DDD sBSS BDBSDB BDBBS BD DD BB DBB DDD DDDD BDBB অনুরূপ আর এক হিসাবে বিচ্ছিন্ন অংশকে অবশিষ্ট অংশ অর্থাৎ নিচের শেষাংশ বলা থাকে। অবশেষ, অবচ্ছেদ, এবং অবকাশ, এই তিন শব্দে অব-উপসর্গের জ্যামিতিক ভাবে-নিচু-অৰ্থ অতীব স্পষ্টকার ধারণ করিয়াছে; তার সাক্ষী অবশেষ = নিচের শেষভাগ = প্ৰথম অংশ বা প্ৰধান অংশ অপনীত হইলে দ্বিতীয় অংশ বা
