s 1 ه /رH ] ট্রাণীনাথ নন্দী, শ্ৰীযুক্ত পঞ্চানন বন্দ্যোপাধ্যায়, শ্ৰীযুক্ত পঞ্চানন মুখোপাধ্যায়, শ্ৰীযুক্ত রামেশ্বন্ধুমণ্ডল বি এল, শ্ৰীযুক্ত চন্দ্রশিখর মুখোপাধু্যায়, শ্ৰীযুক্ত চণ্ডীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় ( সহকারী সম্পাদক), শ্ৰীযুক্ত প্ৰতুলচন্দ্ৰ বসু (সহকারী সম্পাদক)। তদ্ব্যতীত নিম্নোক্ত নৈয়ায়িক পণ্ডিত মহাশয়গণ ন্যায়বিষয়ক প্রবন্ধ, পাঠ উপলক্ষে নিমন্ত্রিত হইয়া সভাস্থলে উপস্থিত ছিলেন- 魂 শ্ৰীযুক্ত জয়চন্দ্ৰ সিদ্ধান্তভূষণ, শ্ৰীযুক্ত প্ৰসন্নকুমার তর্কনিধি, শ্ৰীযুক্ত প্রমথনাথ তর্কভূষণ, ཞིགི་གྲྭ་ཚུར་ কালীকুমার তর্কতীর্থ, শ্ৰীযুক্ত মুনীন্দ্ৰনাথ সাংখ্যতীর্থ, শ্ৰীযুক্ত তারাকান্ত কাব্যতীর্থ, শ্ৰীযুক্ত নন্দলাল বিদ্যাবিনোদ, শ্ৰীযুক্ত দধিভূষণ ভট্টাচাৰ্য । যথারীতি প্রস্তাব ও সমর্থনের পর নিম্নোক্ত ব্যক্তিগণ পরিষদের নুতন সভ্য নির্বাচিত হন। নিম্নে প্রস্তাবক, সমর্থক এবং প্রস্তাবিত নুতন সভ্যোর নাম যথাক্রমে লিখিত হইল। 23-C43 at সমর্থকের নাম । बूडन नदङ्कन नाभ। শ্ৰীযুক্ত ক্ষীরোদ প্ৰসাদ বিদ্যাবিনোদ এমএ, শ্ৰীযুক্ত नt१श्नश दर, শ্ৰীযুক্ত মন্মধর্মোহন বসু বি এ৷ ক্ষীরোদ প্ৰসাদ বিদ্যাবিনোদ এমএ, ১ নগেন্দ্ৰনাথ বসু, পণ্ডিত নন্দলাল বিদ্যাবিনোদ। कूर्शीनींद्राश1 cन्न ७९4, , সতীশচন্দ্ৰ বিদ্যাভূষণ এম এ, ও খগেন্দ্ৰনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়। অতঃপর শ্ৰীযুক্ত, নগেন্দ্ৰনাথ বসু মহাশয় “ভারতীয় ন্যায়দর্শনের ইতিহাস” বিষয়ে স্বরচিত প্ৰবন্ধ পাঠ করিলেন । পাঠান্তে শ্ৰীযুক্ত সতীশচন্দ্ৰ বিদ্যাভূষণ মহাশয় বলিলেন, নগেন্দ্র বাবু তাহার প্রবন্ধের একস্থানে তঁহাকে অন্যায়ীরূপে আক্রমণ করিয়াছেন বলিয়া তাহাকে প্ৰতিবাদ স্বরূপ দু-এক কথা বলিতে হইতেছে। নগেন্দ্ৰ বাবু তাহার লিখিত ন্যায়শাস্ত্ৰসম্বন্ধীয় “প্ৰবন্ধের মতামত খণ্ডন করিতে গিয়া তাহাকে “অন্ধ” বলিয়াছেন। তিনি যে সকল প্ৰমাণাদি দিয়াছেন, । তাহাতে বিশ্বাস করেন বলিয়াই দিয়াছিলেন। নগেন্দ্ৰ বাবু যেমন তাহার নিজ বিশ্বাসকার প্রমাণাদি উদ্ধত করিয়াছেন, তিনিও তদ্রুপ করিয়াছেন, তাহাতে আর অন্ধত কি ? ন্যায়ের দুইটি মত আছে, তাহার স্বরচিত ভবভূতি প্ৰবন্ধে তাহার আলোচনা করিয়াছেন। যে “ন্যায়” ও “ন্যায়বিৎ” শব্দাদি দ্বারা নগেন্দ্ৰ বাৰু ন্যায়ের প্রাচীনত্ব প্রমাণ করিতে চেষ্টা করিয়াছেন তাই ঠিক নহে। মীংমাসা অর্থে প্রাচীন শাস্ত্র মধ্যে উক্ত ন্যায় ও ন্যায়বিদাদি শব্দ লিখিত হইয়াছে বলিয়াই তাহার বিশ্বাস। মনু ও পাণিনিতে “ন্যায়” শব্দের উল্লেখ আছে। ন্যায়শাস্ত্ৰ প্ৰাচীন দৰ্শন নুহে, তাহার কারণ ষোড়শ পদাৰ্থ অতীব জটিল। তত্ত্বজিজ্ঞাসুগণের প্রথম অবস্থায় অত জটিল বিষয়ের উদ্ভব হওয়া অসম্ভব, সুতরাং ন্যায়শাস্ত্রের প্রাচীনত্ব বিষয়ে নগেন্দ্র বাবুর উক্ত মত ঠিক নহে। তাহার মতে সরুল সাংখ্যজ্ঞানই দর্শনশাস্ত্রের প্রথম। মহাভারতাদি প্রাচীন গ্রন্থে যে সাংখ্যজ্ঞানের কথা পাওয়া যায়, তদনুসারে কোন প্ৰাচীন সাংখ্যগ্রন্থের বর্তমানত এখনও জানা যায় নাই। বর্তমান সাংখ্যসূত্র বাচস্পতিমিশ্রের গ্রন্থ রচিত হইবার পর তাহা স্কুইতেই সংগৃহীত হইয়াছে বলিয়া তাহার বিশ্বাস ।
