পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (অষ্টম ভাগ ১-৪ পর্ব).pdf/২৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২১০ পাহিত্য-পরিষৎ পত্রিকা । stfeet BDBD DBDB BB DBDDB DBBBBB SDDD DDDD D DBDB SCD S t বাঙ্গলা শব্দ বিদ্যমান। কোথাও বেশী, কোথাও কম। আবার খাটি বাঙ্গলা শব্দের মধ্যে কতক সংস্কৃতমূলক, এবং কতক দেশজ ; এবং এই উভয় শ্রেণী:ব বাঙ্গলা শব্দই সাহিত্যের ভাষায় ও চলিত ভাষায় ব্যবহৃত হয় ; কোথাও বেশী, কোথাও কম । তম্ভিন্ন প্ৰাদেশিক DBBDD BB BDBDuD uBB BDBD S BBBBS DDBBD DDD DDB BD KSDuD DBDDS EBDS উচিতও নহে। আধুনিক কালের যে সকল গ্ৰন্থকার স্বকাৰ্য্যে সাবধান, তাহারা সাধ্যমত প্ৰাদেশিকত্ব বর্জনেরই চেষ্টা করেন, কেন না, একালে সকলেই সমগ্ৰ দেশের জন্য লিখিতে ইচ্ছুক, প্রদেশবিশেষের জন্য কেহ লেখেন না । সাহিত্যের ভাষায় ও লৌকিক ভাষায় আর একটা তফাত আছে, উহা উচ্চারণ লইয়া । যেমন ‘করিতেছি’। ‘খাইতেছে’ দুইটি খাটি বাঙ্গলা ক্রিয়া পদ, ইহারা সাহিত্যে ঐ আকারে ব্যবহৃত হয়, কিন্তু কহিবার সময় আমরা সুবিধামত উচ্চারণের জন্য “করছি” “খাচ্ছি’ প্ৰভৃতি DD BBB SSSSSS D DDBB DBDDBB MgSLYLDBL BDDSDBDBD DDDD S DD s প্ৰাদেশিকত্বের বর্জনই প্ৰাৰ্থনীয় । আমরা দ্বিবিধ বাঙ্গলার উল্লেখ করিলাম, সাহিত্যের বাঙ্গল ও লৌকিক বাঙ্গলা । লৌকিক বাঙ্গলা অর্থাৎ লোকমুখে প্ৰচলিত কথাবাৰ্ত্তার বাঙ্গলা । উভয় ভাষাতেই যথেষ্ট LD SLSYSDBDDB BB BDBBD BDDS DDDBDLD BDBDD DBBDD Kz BBDB DBDBBBB BDBSJDBD DBSDBD BDB BD BBSS S BDBDDD D0SEKDi DBDBDBB L BDBD uDDD লৌকিক ভাষায় প্রাধান্য আছে । তদ্ব্যতীত প্ৰাদেশিক শব্দের ও প্ৰাদেশিক উচ্চারণের ভেদ লৌকিক ভাষায় যতটা বৰ্ত্তমান, সাহিত্যের ভাষায় ততটা নাই, এবং থাকা উচিতও নহে । উভয় শ্রেণীর শব্দ ভাষায় সমানভাবে ব্যবহৃত হয় না। খাটি সংস্কৃত শব্দ আধুনিক বাঙ্গলায় সাহিত্যের ভাষায় ও সম্ভবতঃ কথাবাৰ্ত্তার ভাষায় পুর্বাপেক্ষা বহুতর পরিমাণে ব্যবহৃত হইতেছে সন্দেহ নাই । কেহ কেহ হয়ত বলিবেন, দুঃখের বিষয় । অনেকে আবার বলিবেন, সুখের বিষয়। আমিও বলি। -সুখের বিষয় । যাচাই হউক সে সুখ দুঃখের কথা সম্প্রতি তুলিবার প্রয়োজন নাই । আধুনিক ভাষায় খাটি সংস্কৃতের ব্যবহার বাড়িয়াছে, ইহা প্ৰকৃত কথা ; ইহাতে কাহারািঠ সন্দেহ নাই । প্ৰাচীন সাহিত্যে খাটি সংস্কৃত শব্দের এত প্ৰচলন ছিল না, ইহাও সত্য কথা । প্ৰাচীন সাহিত্যের ধ্বংসাবশেষ যাহা অাধুনিক কালে সম্মার্জনীসংস্কৃত হইয়া মার্জিত বা অৰ্দ্ধমার্জিত ও অমার্জিত অবস্থায় বর্তমান আছে, তাহাই তাহার সাক্ষী । সেদিন পরিষৎসভায় কোন সদস্য বলিয়াছিলেন, প্ৰাচীন গ্ৰন্থকারেরা ইতর সাধারণের জন্য পুস্তক লিখিতেন, পণ্ডিত সম্প্রদায়ের জন্য লিখিতেন না, এই জন্যই তাহারা ঐ সকল অসাধু শব্দের প্রশ্রয় দিয়াছেন। কারণটা খুব সঙ্গীত ; বস্তুতই চণ্ডীদাস ও কৃত্তিবাস ও কবিরাজ পণ্ডিত সাধারণের জন্যেই সাধারণের বােধ্য ভাষাতেই রচনা করিয়াছিলেন ; এমন কি ভারতচক্ষত্র ও