পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (অষ্টম ভাগ ১-৪ পর্ব).pdf/৩১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R8 R সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা। হওয়াই স্বভাব। বিশেষতঃ যখন শেষ অক্ষরটা যুক্ত অক্ষর ভাঙ্গিয়া উৎপন্ন। ‘মিষ্ট’ ‘তিক্ত' “উচ্চ' এই তিনের যুক্ত বৰ্ণ ভাঙ্গিয়া আকার আসিয়াছে ; সেই আকার মোলায়েম হইয়া ‘এ’, ‘’উ’ প্ৰভৃতিতে পরিণত হইয়াছে, ও বিভিন্ন প্রদেশে বিভিন্ন মূৰ্ত্তি ধরিয়াছে। ‘সিন্ধা’। যদি ‘শুদ্ধ’ হইতে আসিয়া থাকে, তবে এখানেও ঐ কথা । ‘নুল” কোথা হইতে আসিল, তাহা DDD DDSDBD BBDD sSBDBD BB DBBD DB BuBB SDSDSB BBBD DBBD DDD SS S SSBDS মোলায়েম হইয়া ‘ও’ হইয়াছে মাত্ৰ । uBB SDS DDD SDDDS DBBLS BBDBD BB S SBS KBDDB SBDDS S DuuBBD DiSDES “ক” মাত্ৰকেই যে ‘আ’ হইতেই হইবে, এমন নহে । মনুষ্যমাত্ৰই জন্তু, কিন্তু জন্তুমাত্রই মানুষ নহে। ‘শৌণ্ডিক’ এখন “শুড়ি’ বা শুড়ী ; “ক” এখানে লুপ্ত ; কিন্তু প্ৰাচীন মূৰ্ত্তি ‘শুড়িআ” বা “শুড়িঅ’ এইরূপ একটা ছিল কিনা অনুসন্ধানযোগ্য। হিন্দির সাক্ষ্য এখানে প্ৰামাণিক হইতে পারে। স্বার্থে “ক” ও ক্ষুদ্রার্থে বা অল্পার্থে ‘ক’, এই দুই ককারে অধিক তফাত নাই। বাঙ্গলাতে দুই ‘ক’ই আকারে পরিণত । ‘পাগল” “বামনা’ এমন কি “রামা” শ্যাম৷” “হ’রে” = 'হরিআ” প্ৰভৃতির আকার ক্ষুদ্রার্থ ক বা অবজ্ঞাবাচী ক হইতে উৎপন্ন । “মাটিয়া” “বালিয়া” প্ৰভৃতি এবং জঙ্গলিয়া প্ৰভৃতি এক পৰ্য্যায়ে ফেলা চলিবে না। “মাটি’ ও ‘বালি’ ইহাদের ইকার প্রত্যয়ের ইকার নহে। মৃত্তির ইকার ‘মাটি’তে বৰ্ত্তমান ; ‘বালুর উকার ‘বালি’তে ইকারে পরিণত । কিন্তু ‘জঙ্গলিয়া'র ইকার প্রত্যয়ের ইকার। এবং এই প্ৰত্যয় “ইয়া” = ‘ইঅ’ না লিখিয়া ই+ আ লেখাই সঙ্গত। বিশেষ্য জঙ্গল হইতে বিশেষণ জঙ্গলি ( জঙ্গলবাসী), তাহাঁই আবার স্বার্থে ‘জঙ্গলি আ’ । শেষ পরিণতি। ‘জঙ্গুলে’ । এখানে ‘আ’ বোধ করি ‘ক’ হইতে উৎপন্ন। আর যদি সংস্কৃত ইক ( ফিঞ্চক ) হইতে আসিয়া থাকে, তাহা হইলে ই + আ না হইয়া ‘ইঅ’ হইবে । ‘মাটিয়া” “বালিয়া” ইহাদের ‘আ’ বিশিষ্টাৰ্থবাচী ; স্বাৰ্থবাচী নহে; তাহদের মূল ও সম্ভবতঃ পৃথক। ‘দেখা” “দেখিও এরূপ স্থলে অনুজ্ঞা ভবিষ্যৎকালের অভিমুখে, কাজেই নিয়ম ভঙ্গ श्व्न ना । দেনা = যাহা দিতে হইবে । १७न = शांश् अi७प्रां-शांछेद । খেলনা = যাহা দ্বারা খেলা যায়। दाना = शांश् दांद्र व शांश बैं। शांघ्र । DBDDY SS ED DDD DDSS DDBB S E BDS DDS এই সমুদয়কে এক শ্রেণিতে ফেলা চলিবে না । শেষ শব্দচারিটির ‘অনা” বোধ করি সংস্কৃত “অন’ ( = অনট ) প্ৰত্যয়ের সম্পর্ক রাখে। সেখানে প্ৰত্যায়কে “না’ না বলিয়া “অন + আ”