পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (অষ্টম ভাগ ১-৪ পর্ব).pdf/৩৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৬৪ । সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা । অনন্তর অর্জন কর্তৃক শ্ৰীকৃষ্ণের স্তব। ইহাতে গ্ৰন্থকারের কোন নৈপুণঃ গ্ৰন্থকার নিজের দৈন্য জ্ঞাপন করিতেছেন। সুইরাগ । 鷲。 শ্ৰীকৃষ্ণ অৰ্জ্জুন কথা হইল যেমনে । দাস মুকুন্দে কহে শ্ৰীহরিষ্ঠেয়ার্থে। অৰ্জ্জুনে কহিল সব বৈষ্ণব মাহাত্ম্য। কলি যুগে ত সে সব শ্ৰীলক্ট্রবদ্যি ইহাত শুনিঞা আকুল হইল মোর মন । আপনার দুঃখ কিছুকুরো নি.ে কত ভাগো জন্মিণে মনুষ্যের কুলে। তোমায় নাম লইঞা জািন্ত্র দীর্ঘচ্ছন্দ :- હિં............. সৰ্বেশ্বর অধিকারী: %द्भफू छ्न्न शनि । লক্ষ্মীদেবী স্ত্ৰীয়ার কি নৈবিদ্য দিব তার "ነጻ ማ፬፻፷፪ उठदगि ७सिक शान्न আমি কি ভাবিব। আমার |ার বণিতে জানো স্থতি। আমি নির অধ্যমকিঙ্কর তুমি প্ৰভু সৰ্বেশ্বর কি আর বলিতে জানো শুদ্ধি৷ উদরে থাকি এণ্ড মুই করিঞাছো আশ । তোমাকে সেবিমু যেন আর নহে গর্ভবাস ৷ নাম চক্রে কাট মোর ভবের বন্ধন । দাস করি রাখি মোরে শ্ৰীমধুসুদন | দাস মুকুন্দে কহে মনের অভিলাষে । হেন বুদ্ধি দেহ যেন নহে গর্ভবা ইতি শ্ৰীমুকুন্দানন্দ রচিতং অৰ্জ্জুন সংবাদ পুস্তকং সমাপ্তং । * ৰাজদ্দেবন্ত যে ভক্ত শান্ত অনুগত মানস: তম্ভ দাসন্ত দাসে|ইষ্টং ভবেয়ং জন্ম জুম্মানি । * ॥ (श्रीाठंक ११, ५छे শ্লেকের অশুদ্ধি ধরিবেন না, মূলে এইরূপ আছে ) ৷ যথা দৃষ্টং তথা লিখিতং লেখকো নাস্তি দোষক ? ভীমস্তাপি রণে ভঙ্গে মুনীনাঞ্চ মতিভ্ৰম ৷ ইতি সান হাজার এগারো শত্ত চল্লিশ ১১৪০ ৷৷ ২৭ ফালগুন রোজ রবিবার | ১১৪০ সাল গ্ৰন্থ লেখনের সময়, রচনার সময় জানা যায় না । গ্ৰন্থঙ্কায়, চৈতন্যদেবের পূৰ্ব্বতন কি অধস্তন তাহাও স্পষ্ট বুঝিতে পারা গেলনা । চৈতন্যদেবের পরবর্তী বৈষ্ণব কবিগণের পক্ষে চৈতন্যদেবের বন্দনা করা স্বাভাবিক। তবে গ্রন্থে ভক্রিয় লক্ষণ, বৈষ্ণব মহিমা ও নাম মাহাত্মা যে ভাবে বর্ণিত হইয়াছে তাহাতে মুকুন্দ দাসকে চৈতন্যের পরবর্তী বলিতে সাহস হয়। গ্ৰন্থখানি প্রাচীন। রচনার সময় ত্রিপদীর দীর্ঘচ্ছন্দ নাম ছিল। ত্রিপদীর রচনার উৎকর্ষ ও সাধিত হয় নাই । ইহাতে বসেন্ত, কাহেন্ত, পূহেও ক্রিয়াপদ ব্যবহৃত হইয়াছে। সচরাচর “তে” বিভক্তির স্থানে “ত” ব্যবষষ্ঠ পদাবলীতে ব্যবহৃত জানিলু, করিলুর ন্যায় ইহাতে জানিলো, করিলে বন্ধ ইয়া প্ৰত্যয়ন্তে অসমাপিকা ক্রিয়াগুলি ইঞা প্ৰত্যয়ান্ত রূপে ব্যবহৃত হইয়াছে, খাই এশ প্রভৃতি। যে মুকুন্দ দাস চমৎকার চন্দ্রিকা ও সহজ চরিত্যের প্লাষ্ঠিত রচয়িত মুকুন্দ দাস, তাহা হইতে বা তাহদের হইতে ভিন্ন ব্যক্তি। উক্ত তিন ধ্রুয়া লেই তাহ৷ স্পষ্টরূপে বুঝিতে পারা যায়। ১৬৮ বৎসর পূর্বে মালদহ জেলার ছিল, গ্ৰন্থখানির লেখা দেখিলে তাহা জানিতে পারা যায়। তখন হাসা তৎক্ষণ ততক্ষণ আকারে লিখিত হইত। জ, কৃ, ঋ, র, এই গুলির । ক আপনার প্রাচীন মূৰ্ত্তির পরিত্যাগ করিতেছিল । আমরা অক্লিষ্ট । মহাশয়কে বঙ্গদেশের প্রাদেশিক অক্ষর সমূহের সম্বন্ধে একটি ? তাঙ্গার অতুল্য গ্রন্থে সংযুক্ত করিতে অযুক্তরোধ করিয়া এই প্ৰবন্ধের উদ্ষ্টে