পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (চতুর্দ্দশ ভাগ).pdf/১৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা vow Mty iBBtSOu DE DDLDD DDH gBBDTSBD BBBB t tD DD DBBDBDDD DBB BBB শিল্প-নৈপুণ্যের নিদর্শন বিদ্যমান রহিয়াছে। শুনিলাম মহামহোপাধ্যায় পণ্ডিত শ্ৰীযুক্ত হয়প্ৰসাদ শাস্ত্রী এম এ, মহাশয় কিছুকাল পুর্বে কাশীরাম দাসের লুপ্ত কীৰ্ত্তির উদ্ধার মানসে মহাভারতের হস্তলিপির জন্য এই স্থানে আসিয়াছিলেন। শাস্ত্রী মহাশয়ের শ্বশুরালয়, সিঙ্গি গ্রামের অৰ্থক্ৰোশ উত্তর পুর্বে, তিনি প্ৰতfহ বেলা ১০টার মধ্যে আহারাদি করিয়া রামলাল গারাই এর ৰাটীতে আসিতেন। এই রামলাল গারাইএর পুর্বপুরুষগণের সহিত কাশীরাম দাসের অত্যন্ত সৌহৃদ্য ছিল এবং কাশীরাম দাস প্রতিবেশী গৱাইদিগের বাটীতে সর্বদা থাকিতেন। ঔহায় মৃত্যুর পয়ে ঠাহার অনেক হস্তলিখিত কাগজ পত্র ও পুথি গারাইদ্বিগের বাটতে স্থিল। পরলোকগত প্ৰফুল্লচন্দ্ৰ বন্দ্যোপাধ্যায় “এই গরাষ্টগুহ হইতে কাশীরাম দাস প্ৰণীত নৈষধ-কাব্যের অনুকরণে বিরচিত “নালন্দময় স্ত্রী।” কাব্যখানি লইয়া যান। তৎপরে বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়ের অকালমৃত্যুতে উক্ত পুথি প্ৰকাশিত হয় নাই। আমিও বিস্তর চেষ্টা করিয়া তাহার কোনরূপ সন্ধান পাই নাই। কঁটোয়ার পূৰ্ব্বোক্ত শ্ৰীরামরামচন্দ্ৰ পুথিখানি দেখিয়াছিলেন । তিনি আমাকে বলিয়াছেন যে, পুথিখানি বৃহৎ এবং নানা ছন্দে রচিত। মহামগোপাধ্যায় শাস্ত্রী মহাশয় প্রত্যহ রামলীল গারাইএর বাটীতে আসিয়া পুথিগুলি আলোচনা করেন দৈখিয়া সাহিত্যানুরাগী রামলাল তাহাকে সমস্তই প্ৰদান করিয়াছিলসকলেই এই কথা বলিলেন। রামলাল এই অঞ্চলের বিগ্যাত কবিওয়ালা নারায়ণ ঠাকুরের দলে মুহুর স্বয় কাৰ্য্য করিত এবং প্রয়োজন মত্ত গান বাধিতেও পারিত। শুনিলাম পূর্বে সিদি গ্ৰাম সৰ্ব্ববিষয়ে গৌরবান্বিত ছিল। এই গ্রামে এককালে ২২টা চতুষ্পাঠী বিদ্যমান ছিল। কমলাকান্ত ন্যায়পঞ্চানন, রামগতি তর্কালঙ্কার, গৌরীকান্ত ন্যায়বাগীশ প্রভৃতি পণ্ডিতবর্গের .. কথা অনেকেই জানেন । পণ্ডিত ভুপতিনাথ ন্যায়পঞ্চাননের টোল কাশীরাম দাসের বাড়ীয় নিকটে অবস্থিত ছিল। কাশীরাম সৰ্ব্বদাই টোলে ৰাইয়া বসিয়া থাকিতেন এবং প্রয়োজন মত YEEEBDD DDD LLED S DLDLDS DBB DDD S छांनिर्भरिभनन মহাশয় কথকতার জন্য প্ৰসিদ্ধ ছিলেন। যেখানে তঁহার কথকতা হইত বালক কাশীরাম সেই স্থানেই তাহার সাহিত গমন করিতেন। এতদ্ভিন্ন। তিনি সমস্ত চতুষ্পাঠীর পণ্ডিতগণের অত্যন্ত প্রিয়পাত্ৰ ছিলেন। দেবৰিজে ঠাহার বিশেষ ভক্তি ছিল । এই প্ৰকার পণ্ডিত সংসর্গে এবং ন্যায়পঞ্চানন মহা‘শয়ের প্রসাদে কাশীরামদাস মহাভারতে পাণ্ডিত্যলাভ কয়িতে সমর্থ হইয়াছিলেন। কাশীরাম দাসের বাড়ীর নিকটে যে ভগ্নপ্রায় বারোয়ারী ঘরের কথা বলিয়াছি, এই স্থানে তৎকালে R উৎসব অনুষ্ঠিত হইত এবং তদুপলক্ষে পুরাণ, মহাভারত পাঠ এবং কথকতা প্ৰভৃতি হইত। উক্ত ৰামোয়াৱী ঘরের এক্ষণে ৪টী গুপ্ত এবং পশ্চাত্যাগে একটী ভগ্নাবশিষ্ট প্রাচীর বিদ্যমান আছে। * - এইরূপে নানা প্ৰকার কথোপকথনের পর চজবাবু ও অন্যান্ত ভদ্রমহোদয়গণ আমাদিগকে মিত্র। যাইতে অনুরোধ করিয়া, স্ব স্ব গৃহে গমন ঋরিলেন। আমরা প্ৰত্যুষে এস্থান DDDL EE DiD BDDB DDDBB DDD EE KiD iBD SS S