পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (চতুর্দ্দশ ভাগ).pdf/৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

St sVss 8S দুইশত সংখ্যক বৌদ্ধভিক্ষু ছিলেন। হুয়েন সাং ইহাও বৰ্ণনা করিয়াছেন যে, নগরীট চতুর্দিকে উচ্চ স্মৃত্তিকাস্তুপের উপর নিৰ্ম্মিত এক প্রাচীরবেষ্টিত ছিল। এই প্রাচীরের আর চিহ্ন নাই বটে। কিন্তু এই মৃত্তিকাস্তাপের অংশবিশেষী এখনও স্থানে স্থানে বৰ্ত্তমুন আছে। ইহা হইতে জানা যায় যে প্রাচীরবেষ্টিত চম্পানগরের আয়তন কিরূপ’ছিল। এই মৃত্তিকান্ত পের द75 = অংশ বর্তমান নাগনগর রেল ষ্টেশনের অব্যবহিত °-िb८ ५श्न७ विश्वातंभांना । ইহীর মধ্যে একাংশ নুতন ষ্টেশন তৈয়ারী হওয়ার পর রেলওয়ে কোম্পানী কাটিয়া সমভূমি করিয়াছেন। এই স্তুপ রেলওয়ে ষ্টেশনের নিকটেই পশ্চিমমুখী হইয়া নদীতীর পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল, কারণ চম্পার পশ্চিম সীমা গঙ্গা। পূর্বদিকে বর্তমান নাথানগর রেলষ্টেশনের প্রায় দেড় মাইল পূৰ্ব্বে এই মৃত্তিকাস্তােপ বৰ্তমান রেললাইন অতিক্ৰম করিয়াছে ও এখনও তাঁহার কর্তৃকাংশ বিদ্যমান রহিয়াছে। দক্ষিণে রেললাইনের আধমাইলের মধ্যেই এই প্ৰাচীন মৃত্তিকাস্তাপের অংশ বর্তমান । চম্পার উত্তর সীমান্তে গঙ্গা ছিল । উত্তর দিকুস্থ গঙ্গাতীয় হইতে চম্পার দক্ষিণ ংশের মৃত্তিকাস্তুপ প্রায় দেড়মাইল দূৰ্ববৰ্ত্তা। হুয়েন সাং আরও বর্ণনা করিয়াছেন যে অঙ্গরাজ্যের দক্ষিণাংশে পার্কত্য প্রদেশ বৰ্ত্তমান। BB DKK DDBBBD S SLBDBBDD DKS DBBtYDD sg BDDiB BOBDBD DBDKDBBDB DBDDBDB পূর্বাংশে আজও গঙ্গাতীরে বর্তমান রহিয়াছে। এগুলি বাস্তবিক গুহা নহে, ভূগর্ভপ্রোথিত খোদিত সুড়ঙ্গমাত্র। কিছুদূর পর্যন্ত সুড়ঙ্গ গুলিতে যাওয়া যায়, কিন্তু অবশেষে এগুলি এত সঙ্কীর্ণ হইয়াছে যে তাঁহাতে প্ৰবেশ দুঃসাধ্য । প্ৰায় ৮০ বৎসর পূর্বে ভাগলপুরের তৎকালীন ডাক্তার সাহেব এই সুড়ঙ্গ মধ্যে অনেকদূর পর্য্যন্ত যান। তিনি তথায় একটী নয় কঙ্কাল দেখিতে পান ও সেই কঙ্কালের নিকটে বিক্ষিপ্ত কতকগুলি মুদ্রাও পান। এগুলি প্রাচীন কালের ” বর্গাকার বিশেষ চিহ্নসমন্বিত মুদ্রা । দুই সহস্ৰ বৎসর পুর্বে ব্যাক্টীয় গ্ৰীকদিগের সহিত সংঘর্ষের পুর্বকালে ভারতে এই মুদ্রা প্ৰচলিত ছিল । ইহা হইতে স্পষ্ট প্রতীয়মান হয় যে নগরনিকটস্থ এই গুহাগুলি অনুনি দুই সহস্ৰবর্ষ পূর্বে নিৰ্ম্মিত। হুয়েন সাং চম্পানিগহ্বর ১০ • লি (প্রায় ৮০ ক্রোশ) দূরবস্ত্রী বহুসংখ্যক গুহাসমন্বিত গঙ্গাগৰ্ভ পৰ্যন্ত বিস্তৃত এক শৈল শিখরেরও বর্ণনা করিয়াছেন । ইহা কাহল-গ্ৰামনিকটস্থ পাথরঘাট নামক স্থান । এখানে পৰ্ব্বতোপরি বহুসংখ্যক বৌদ্ধগুহা আছে । এখানে অনেক বৌদ্ধমূৰ্ত্তিও हिsा । उशिद्ध भg४ অতি সুদৃশ্য কতকগুলি মূৰ্ত্তি বারণস (Barnes ) সাহেব কর্তৃক নীিত হইয়া কহলগ্ৰামে পাহাড় বাঙ্গালায় সজ্জিত রহিয়াছে। এখনও অনেক মূৰ্ত্তি পাথরঘাটাতেই বৰ্ত্তমান রহিয়াছে। হুয়েনসাংএর সময়েও তথায় এক হিন্দু মন্দির ছিল, এক্ষণে তথায় বটেশ্বরনাথ মহাদেবের মন্দির বর্তমান। প্ৰাচীনকালে ইহা বৌদ্ধ ও হিন্দু উভয়েরই তীৰ্থ ছিল। এই বৌদ্ধপ্ৰভাবকালে প্ৰাচীন চম্পায় বিস্কারও চর্চা ছিল । চম্পাবাসী কাহিত্যায়ন-বংশীয় জিন নামক এক বৌদ্ধ লঙ্কাবতারসুত্র নামক প্ৰসিদ্ধ বৌদ্ধদৰ্শন গ্ৰন্থ প্রণয়ন করেন। লঙ্কামতারক্ষত্রে কাত্যায়ন ও যাজ্ঞবন্ধের একত্র নামোল্লেখ হেতু মহামহােপাধ্যায় সতীশচন্দ্র বিস্তা