পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (চতুর্দ্দশ ভাগ).pdf/৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

s সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা [ २ १९I ।। ঐ ‘টা’ প্ৰত্যয়ে সেই যষ্টির আঘাতের কাজ করে। বড় জিনিষের বেলায় ‘টি’, ছোট জিনিষের বেলায় ‘টি’-যথা মহিষটা, আর বাছুরটি। ‘টি’ মাত্ৰা কমিয়া “টু’তে বা ‘টুকু’তে পরিণত হয় ; যথা জলটুকু, তেল টুকু। ‘টি’ ও ‘টুকু ক্ষুদ্রত্বের জ্ঞাপক-তােহা হইতে উৎপন্ন টুকর” ও “ট্রিকলি”। কেশমধ্যে লম্বমান “টিকি, এবং তামাকুসেবীর “টিকা মুখ্য অর্থে উহার ক্ষুদ্রত্বের পরিচায়ক কি না বিবেচ্য। মানুষের যে কৰ্ম্মেন্দ্ৰিয়ের কাজ,ভ্ৰমণ, সেই ইন্দ্ৰিয়ের নাম ‘ট্যাং’- উহা সকল জিনিষেই টকর' দিতেঁছে। কঠিন ভূপৃষ্ঠের উপর ইতস্ততঃ বিনা কাজে বেড়ােনর নাম “টো” টাে” করিয়া বেড়ান। শিলাখণ্ড যেমন পদতলে আঘাত দিয়া “টকর' উৎপন্ন করে, তেমনি BBuB BBB BBB BBBD KKDSEkDS DJJSeSS STkS SE D kBBBBDDLS SBBBD SBS DBBB অমরসের তাড়নায় জিহবা অনেক সময় মুদ্ধিা স্পর্শ করিয়া'টক’ শব্দ ও করিয়া থাকে; এইজন্য অমরস ‘টক”। তীব্ৰ লোহিত্যুবৰ্ণ চক্ষুতে আঘাত দেয়-যেন “টক” “টক’করিয়া আঘাত দেয়এইজন্য উহা “টকটকে’, জ্যোতি একটু কম হইলে হয় লাল টুকটুকে” । রাঙা জিনিষ চোখে यांघांड क८द्र, আবার অনেক সময় সুন্দরও লাগে; কাজেই সুন্দর শিশুকে ‘টুকটুকে” ছেলে বলা যায়। কুঠারের আঘাতের শব্দ হইতে উহার নাম টাঙি'। ছোট ঘোড়ার খুরের শব্দ হইতে কি উহার নাম “টাটু’ ? ঘোড়ার ‘টাপে” চলাও কি উহার পদার্শব্দ হইতে উৎপন্ন ? মাথায় যেখানে চুল থাকে না, সেখানে 'টকী' শব্দে আঘাত আঘাতকারীর পক্ষে আনন্দজনকসেই স্থানটা “টাক” । সংস্কৃতে ‘তকু” শব্দ থাকিলেও, “টাকু’র ভূপতন শব্দ টকা। বাঁশের কিংবা বেতের তৈয়ারি ‘টোকা”ও “টুকড়ি’ এবং তালপাতার তৈয়ারি ছোট টুকুই” KDBuB BDDBDBD DDSDDBBDB KBD SLBDS DBDBD DBS uiDB DS ‘টায়ের ধ্বনি সাধারণতঃ কাঠিন্যব্যঞ্জক হইলেও তরল পদার্থে ঐ ধ্বনি আসে না। এমন নহে। “টগ বাগ” শব্দে জল ফুটে ; এস্থলে “টগর” পরবন্ত্ৰী’বগ’টা বায়ুপূর্ণ বুদ্ধদের অস্তিত্ব স প্রমাণ করে। বৃষ্টি পড়ে টপ টপ টুপ-টাপ” ; পুকুরের জলের উপর বৃষ্টি পতনের শব্দ ‘টাপুর’ টুপুর”। এই শব্দের সহিত বাতাসের সম্পর্ক আছে, সেইজন্য ‘টায়ের পর “পা”। বৃষ্টিবিন্দু, যাহা টিপ” করিয়া ভূমিস্পর্শ করে, তাহার নাম ‘টোপ * ; বড়শিতে বিদ্ধ মাছের ‘টোপ’ ও জলে ‘ऐत्र' अक्ष कब्रिश। পড়ে। গুরুভার জিনিষ জলে “টবাং” করিয়া পড়ে । বৃষ্টি আরম্ভে মোটা মোট জলের ফোটা টপ টপ বা টুপটাপ” করিয়া পড়ে ; বৃষ্টি থামিয়া গেলেও বৃষ্টির ক্ষীণ ধারা “টিপ, টিপ করিয়া বহুক্ষণ ধরিয়া পড়িতে থাকে অর্থাৎ ‘টপোয়”। বারিবিন্দুর মত যে কোন ছোট জিনিষ ‘টুপটাপ” করিয়া পড়িতে পারে ; সুর্য্যির মা বুড়ি কাট কুড়াইতে গিয়া কলাগাছের আড়ে উপস্থিত হইলে টুপটাপ” করিয়া কলা পড়িত। 'ট’য়ের পর “পা” বসিলে স্বভাবতঃ বায়ুপূর্ণতা বা শূন্যগর্ভতার ভাব টানিয়া আনে। গরুর গাড়ির উপরের শূন্যগর্ভ আচ্ছাদনের নাম “টল্পীর’ ; বিবাহোম্মুখ বরের মাথার উপরের আচ্ছাদন ‘টোপর" ; মস্তকের ছোটখাট আচ্ছাদন মাত্রের নাম YS BB BBBD D DBBDBDBD DB Du uLS DDD DBD SDDS S KB D DD DBBB gB SaE EES DBBDD EBDS EE S SBDEBBDB SLuDD DBBD DDD DD BBi