পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (তৃতীয় ভাগ).pdf/১২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিক । , [ थांव । سوالا لا আজি -রণ মধ্যে তোরে করিব সশহর । কৃতকৃত্য হইবেন ধৰ্ম্ম অবতার ॥ ৪ হাসিয়া বলিল কৰ্ণ তুই অল্প বুদ্ধি। কিছুৰ জানিস তুই বিক্রমের শুদ্ধি ॥৫ কি কৰ্ম্ম কবিয়া প্ৰশংসহ আপনাকে । আজি ছন্ন হইবেক কৰ্ম্মের বিপাকে ॥ ৬ এত বলি নকুলে রুষিল কর্ণবীর। পঞ্চশত শরে বিন্ধে তাহার শরীর ॥ ৭ শর হানি কৰ্ণ তার কাটিলেক ধনু । আর শত বাণে তার বিন্ধিলেক তনু ॥ ৯ ( কাশীদাসী মহাভারত ৬২৯, পৃঃ) এই রূপ আরও দুই এক স্থল উদ্ধৃত করা যাইতে পারে, বাহুল্য ভয়ে ক্ষান্ত হইলাম। বিজয়পণ্ডিত সমস্ত ভারত খানি লিখিতে পারেন নাই। কুরুক্ষেত্রের মহাসমর অবসানের পর যুধিষ্ঠিরকে রাজসিংহাসনে বসাইয়া মঙ্গল গীত গাহিয়া আপনার বিজয়পাণ্ডব কখা সম্পূর্ণ করিয়াছেন। কাশীরামও এই পৰ্যন্ত আদর্শ স্বরূপ বিজয় পণ্ডিতের গ্রন্থ অবলম্বন্দ করিয়াছিলেন। তৎপরে তঁহাকে তৎকাল প্ৰচলিত ভাষা জৈমিনি ভারত * ও কখকের কথা खादवाश्न कम्नि। अछू जिथिgङ झुग्न । পূর্বেই বলিয়াছি, কাশীরাম প্রকৃত কবি ছিলেন, বাঙ্গালা ভাষার উপর তাহার বিলক্ষণ আধিপত্য ছিল । তিনি আপন প্ৰতিভাবলে কল্পনা-প্ৰসুনে অতিনবরূপে মহাভারতকে সাজাইয়াছেন। তঁহার সেই মধুর বর্ণনা ও ভাষার ওজস্বিতা পাঠ করিলে যেন এক অভিনব ভাব আসিয়া হৃদয়-মন্দির অধিকার করে, তাহাতে কাশীরামের বর্ণনা সকলই প্ৰকৃত ৰলিয়া বোধ হয় । বাস্তবিক কাশীরামের অসামান্য প্ৰতিভা থাকিলেও তঁহার সংস্কৃত জ্ঞান ছিলনা, তিনি মহবি বেদব্যাস রচিত মূল মহাভারত কখন দেখেন নাই ।- তাহা হইলে তিনি তঁহার আদর্শ ৰিজয় পণ্ডিতকে লঙ্ঘন করিয়া কল্পনার স্রোতে ভাসিয়া মূল ভারতে যাহা নাই, এরূপ অসঙ্গত ও অস্বাভাবিক অনেক ৰুখা লিপি বদ্ধ করিতেন না। তিনি মূল মহাভারতের অনুবর্তী হন নাই বলিয়াই তাহার সেই পুৰ্ব্ব আদর ক্রমেই লোপ পাইতেছে, তাহার ‘অমৃত সমান” কথা আর বড় কেহ শুনিতে চায় না, এখন তাই বিদ্বৎসমাজে ৬/ কালীপ্ৰসন্নসিংহের মহাভারতের আদর।

  • কাশীরামের পূর্বে সঞ্জয় ও শ্ৰীকরনন্দী প্রভৃতি জৈমিনীয় আশ্বমেধিক পৰ্ব্ব অবলম্বন করিয়া ব্ৰহ্মৰ গ্ৰন্থঃ স্বাচনা করিয়াছিলেন। উহাদের রচিত মহাত্মারতে অশ্বমেধ পৰ্ব্ব সৰ্ব্বাপেক্ষা বৃহৎ এবং কৃষ্ণ-দ্বৈপায়নের দায়িত° गश्डिाब्र गद्धि डाश्म अश्व मैका नाई।