RISOR সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিক। [ কাৰ্ত্তিক যাইতে পারে। বনাঞ্চলেই যখন ইহার পূজাধিক্য, তখন ইহাকে গ্ৰাম্যদেবতা বলা অপেক্ষা বনদেবতা বলাই বেশী যুক্তিসঙ্গত । 源 দক্ষিণরায়ের এই মহিমাগীত খানির প্রণেতার নাম কবি কৃষ্ণরাম দাস। ইহার বিশেষ পরিচয় কিছুই পাওয়া যায় নাই। গ্ৰন্থশেষে কবি কিছু বিশেষ পরিচয় দিয়াছিলেন কিনা তাহা বলা যায় না। বোধ হয় কিছুই দেন নাই, কারণ পূর্বোক্ত সাহিত্যপত্রিকায় প্ৰবন্ধেও পণ্ডিত হরপ্রসাদ শাস্ত্রীও বিশেষ কিছু পরিচয় দিতে পারেন নাই। বৰ্ত্তমান পুথি* খানিতে কবির আত্ম-পরিচায়ক দুইটি মাত্ৰ কথা পাওয়া যায়,--- ( ১ ) “নিমিতে গ্রামেতে বাস, নাম ভগবতী দাস কায়েস্ত কুলেতে উতপতি। } হইয়া যে একচিত, রচিয়া রায়ের গীত কৃষ্ণরাম তাহার সন্ততি ৷” (২) “কৃষ্ণরাম বিরচিল রায়ের আদেশে। কৃপা করি রাখা প্ৰভু নীলকণ্ঠ দাসে৷” । ইহা হইতে বুঝা যায়, কবির বাস নিমতা গ্রামে, তিনি দাস উপাধিধারী মৌলিক কায়স্থ, তাহার পিতার নাম ভগবতীদাস। তিনি যেরূপ স্নেহপূর্ণ হৃদয়ে নীলকণ্ঠ দাসের প্রতি দেবতার প্রসন্নতা ভিক্ষা করিতেছেন, তাহাতে নীলকণ্ঠকে তাহার পুত্ৰ বলিয়াই অনুমান হয়। কলিকাতা হইতে চারিক্রোশের মধ্যে, পূর্ব বঙ্গ রেলওয়ের বেলঘরিয়া ষ্টেশনের অৰ্দ্ধক্রোশ পূর্বে নিমত গ্রাম। এই খানে কৃষ্ণরামের বাস ছিল। কৃষ্ণরামের বাস্তুভিটা এখনও পড়িয়া আছে ; বহুকাল হইল, সে ভিটায় কেহই বাস করে না। নিমত গ্রামের লোকেও ইহাকে কবি কৃষ্ণরামের ভিটাই বলিয়া থাকে। কৃষ্ণরামের বংশ নাই।" ৬/অক্ষয় কুমার দত্তের জামাতা বাবু বিষ্ণুচন্দ্ৰ মিত্রের বাড়ীর নিকটেই এই কবির ভিটা পড়িয়া আছে। কবি কৃষ্ণরাম কত দিনের লোক, তাহা নিরূপণ করা। কৰ্ত্তৰ্য । ওয়ায়মঙ্গলে কবি তাহার রচনা কালের উল্লেখ করিয়া গিয়াছেন ;- “ -ܠ mm
- “রায়মঙ্গলের” বর্তমান পুখি খানিতে বৰ্ণাশুদ্ধি যথেষ্ট । শ-ভেদ, জাভেদ, ন-ভেদ বা রেফার ফলা, য-ফলা
DD iSDD DDBBDB BD DDBDBDB DDB BD BDB EBD DBD DuuDB BLiD DBDBBBBEE ও-কারান্ত করিয়া লিখিত। পদ মধ্যগত “র কার” কোথাও “অ’ cकथig "में' चiद्र, किद्ध हशांह i সুতরাং এই পুথি খানিতে লিপিকর প্রমাদ যথেষ্ট। १५tनि cब्रि! कश्चि কৃষ্ণরামর্শগুলি क्षिणी बांबांन f৭থিয়াছিলেন, তাহ স্থির করা যায় না। এইজন্য অতঃপর আমরা હરે ભૂમિr. గా cद नकल इन टिकट করিব, তাহাতে বানান ভুলগুলি সংশোধন করিয়াই তুলিৰ, কেবল ৰাক্য, ছন্দ ব্যাকরণগত প্ৰাচীন ব্যবDBDDE BB BDDS DBBB BBDD BB D DBBDDDB BBuDD DDSS ་་་་་་་་་་་་་་ প্রতিও সর্বত্র সমান যত্ন রক্ষিত হয় নাই।
