পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (তৃতীয় ভাগ).pdf/২৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ş5)ატ সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা [ कांद्धिक চাষ ভুলইয়া সেই গীত হইল ভাষা ৷৷ cभांद्र औड नां छांनिग्रां बcठक १ांभ्रम। छान! *ौउ ब्रिांद्देश १ांध्र ख्रांशंब्रीं ॥ ফাকুটি নাকুটি আর করে রঙ্গি ভঙ্গী। পরম কৌতুকে শুনে মউল্যা মলঙ্গী৷৷ তোমার কবিতা যার মনে নাহি লাগে । সবংশে তাহার। তবে সংহারিবে বাঘে ৷” r কবি কৃষ্ণরাম খাসপুরের অন্তৰ্গত তরফ বড়িষ্ঠায় গিয়া এক গোয়ালার গোলাঘরে শুইয়া স্বপ্নাদেশে এই পুস্তক রচনা করেন। মাধবাচাৰ্য্যের লিখিত গানে দেবতা প্ৰীত না হইয়া স্বপ্নে তাহাকে গীত রচনার আদেশ করেন। গ্ৰন্থপ্ৰতিপাদ্য দেবতার নিকট এমন আদেশ বাঙ্গালার প্রায় সকল কবিরই ভাগ্যে ঘটিয়া থাকে। ভারতের, রামপ্ৰসাদের, মুকুন্দের, সকলেরই এরূপ ঘটিয়াছিল, কিন্তু কাহারও দেবতা এরূপ একের রচনায় ক্ষুধ হইয়া অপর কে গানরচনা করিতে আদেশ দেন নাই, সুতরাং ৰোধ হয় যে কবি বড়িশ্যায় গিয়া মাধবাচাৰ্য্যের রচিত রায়মঙ্গলের গানে শুনেন । এই গানে মশানের পাল ছিলনা, গায়নেরা তজ্জন্য গান ফিরাইয়া জাগরণ গাহিত ও রঙ্গ ভঙ্গি কিরিত দেখিয়া কবি বিরক্ত ও ক্ষুন্ন হইয়া এই গীতের পত্তন করেন, এবং অপরের যশোহরণমানসে কাব্য লিখিবার দোষােটুকু কাব্যের প্রতিপাদ্য দেবতার স্কন্ধে চাপাইয়া রাখিয়া গিয়াছেন। তিনি তাহার কাব্যে কি কি বিষয়ের অবতারণা করিবেন, তাহা সংক্ষেপে দক্ষিণরায়ের মুখে তঁাহার পরিচয়াচ্ছলে বলাইয়াছেন। কবি স্বপ্নে দেবতাকে বলিলেন ;- “তোমার চরিত্র আমি নাহি জানি কিছু। কেমনে রচিব গীত আমি অতি শিশু ।” এখানে শিশু অর্থে আমরা কবিকে অল্পবয়স্ক বলিতে চাহিনী, তিনি অল্প বয়সের অছিলায় স্বীয় অজ্ঞতা বুঝাইতে চাহিয়াছেন। পণ্ডিত হয় প্রসাদ শাস্ত্রী কিন্তু অল্পবয়স্ক অর্থ করিয়া অনুমানিক ২০ বৎসর বয়স ধরিয়াছেন। দক্ষিণরায় বলিলেন - “হাসিয়া কহেন রায় মধুর বচন । , আমার কৃপায় গীত হবে অখণ্ডন ৷ হেলা না করিও। তবে পাইবা সকলি । , তুমি যে করিবা গীত শুন তাহ বলি ॥ " (১) মুনিমুখে শুনিয়া ভূপতি প্রভাকল্প। সদাশিব সেবিয়া পাইল পুত্রবর ৷ । আপুনি হইনু গিয় তাহার নন্দন। । * ৰসাইল নবরাজ্য কাটিয়া কানন। । ,