পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (তৃতীয় ভাগ).pdf/২৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ *R Sలితిరి রায়-মঙ্গল । SQܡܛ গারে বন্দী হন। তঁহার পুত্ৰ পুষ্পদক্তে পিতার সংবাদ না পাইয়া নিজেই দক্ষিণপাটনে যাইতে প্ৰস্তুত। নীেক প্ৰস্তুত করিবার জন্য রাতাই নামক বাউল্যাকে কাষ্ঠ কাটিয়া আনিতে আদেশ দিলেন। এই স্থান হইতে কাব্যের প্রকৃত আরম্ভ। ইহারই নাম জাগরণ পালা । আরম্ভ। এইরূপ ;一 “এমনি প্রকারে কর আমার মঙ্গল । এতেক বলিয়া রায় গেলা নিজ স্থল৷ কৃষ্ণরাম বিরচিল রায়ের মঙ্গল । বসু, শূন্য ঋতুচয় শকের বৎসর ॥ ভিক্ষণ গঠাইব সাধু পাটনে যাইতে । আদেশ করিলা কাষ্ঠ কাটিয়া আনিতে ৷ চলিল শিরোপা পাইয়া বাউল্যা রাতাই । লইয়া প্ৰধান পুত্ৰ আর ছয় ভাই ৷ খরধার কুঠারি বাছিয়া শতখান । ভক্ষ্যদ্রব্য পরিপাটী নৌকায় সাজন ॥” এইরূপ অসম্বদ্ধ ভাবে গ্ৰস্থারম্ভ দেখিয়া নিশ্চয় অনুমান করা যাইতে পারে যে, কৃষ্ণরাম বাস্তবিকই তখন অল্পবয়স্ক ছিলেন, মনের অদম্য উৎসাহ প্রতিরোধ করিতে না পারিয়া মনের ভাবগুলি বিশৃঙ্খল ভাবেই কাব্যে গ্রথিত করিয়া গিয়াছেন। ইহার পরই কাব্যের ঘটনার প্রধান সূত্রপাত এই রূপ ;- “রজনী দিবস কাটে লেখা জোখা নাই। পৰ্ব্বত প্ৰমাণ মাত্র রাখিল সাজাই ৷ বুঝিয়ারতাই বলে আর নাহি কাজ। জয় হুলাহুলি হৈল বাউল্যা সমাজ ৷ हेशटड् छ्ट्रेग ख्रिश्त्र गर्श्व ट्छे श्रांन । হইয়ে পরম সুখী সাধুর সন্তান। এ কথা শুনিয়া। তবে বাউল্যা সকলি । झूठांद्र ब्रि॥ ॐष्ठं बद्ध त्रूफूश्णि ॥ দক্ষিণরায়ের এক ব্ৰহ্মপূজা শানি। (?) সেই তা বনেতে আছে কেহ নাহি জানি ৷ দেখিয়া ডাগর গাছ সাভে মেলি কাটে। ৷ তিলেক বিলম্ব কর পরমাদ ঘটে ৷ দক্ষিণরায়ের ক্ৰোধ ইহাত জানিয়া । * ,