পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (তৃতীয় ভাগ).pdf/২৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

GV সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা। [ माँश्च । অদ্বৈতাচাৰ্য্য যাহা চাহিতেছিলেন, এখন দেখিলেন তৃহা সম্মুখে উপস্থিত। অমনি:গঙ্গাজলে তুলসী দ্বারা নিমাইয়ের পূজা করিয়া তাহার ঈশ্বরত্বস্থাপন করিলেন। বঙ্গীয় বৈষ্ণব ধৰ্ম্ম প্রচারে অদ্বৈতাচাৰ্য্য ‘‘সুত্ৰধারা’ ছিলেন । তিনি যাহা করাইয়াছেন, অন্যে তাহা করিয়াছেন। চৈতন্য নিজে অদ্বৈতকে এ কথা বলিয়াছেন যে, অদ্বৈতের আদেশ ব্যতীত তিনি কিছু “করিবেন না। যতদিন অদ্বৈত আজ্ঞা না দিয়াছিলেন, তত দিন তিনি, লীলা সংগোপন করিতে পারেন নাই । চৈতন্যলীলার আরম্ভ হইতে শেষ পৰ্য্যন্ত সমস্তই অদ্বৈতের ইঙ্গিতে ও ইচ্ছায় হইয়াছে । দুঃখের বিষয় বৈষ্ণব ধৰ্ম্মের এই সুত্ৰধারের কোন পৃথক জীবনীগ্ৰন্থ না পাওয়ায় সম্পূৰ্ণ জীবনবৃত্ত এ পৰ্য্যন্ত জানা যায় নাই । চৈতন্যের জীবনীগ্রস্থে অদ্বৈতের যে শেষ জীবন যায়, তদ্ভিন্ন অদ্বৈত চরিত্র জানিবার কোন উপায় নাই, বলিয়াই প্ৰসিদ্ধ ছিল* । কিন্তু সম্প্রতি অদ্বৈতাচাৰ্য্যের জীবনীবিষয়ক একখানি গ্ৰন্থ পাওয়া গিয়াছে। গ্রন্থের নাম অদ্বৈতমঙ্গল ; প্রণেতা। হরিচরণদাস । অদ্বৈতমঙ্গলে হরিচরণ দাস আপনার কোন পরিচয় লিখেন নাই। গ্ৰন্থপাঠে এই মাত্র জানা যায়, তিনি অদ্বৈতাচাৰ্য্যের পুত্ৰ আচুত্যুতানন্দের শিষ্য ছিলেন এবং তঁহার আদেশেই এই গ্ৰন্থ লিখেন । “প্ৰভুর নন্দন আর শাখা যে সকলে আমারে দিলেন আজ্ঞা হৃদয়ঙ্ক । আমি প্রভুর ভূত্য তার আজ্ঞা বলে । সাহস করিয়া লিখি শ্ৰীচরণ বলে ৷ कविड ड नांईि खनि नांश् िक्लिथि उान । সহজে লিখি একথা করিয়া যতন ৷” °[莎西一 “প্ৰভুর যতেক লীলা তার এক কণে । প্ৰভুনন্দনের আজ্ঞায় লিখিল যতনে ৷” * マエー “শ্ৰীসীতা ঠাকুরাণী বন্দো তাহার তনয়। যাহার আজ্ঞায় এহি গ্ৰন্থ যে হয় ৷” অদ্বৈতাচাৰ্য্য দীর্ঘজীবী পুরুষ ছিলেন। তঁহার শেষ জীবনের সহিতই তদীয় পুত্র ও শিষ্যগণ পরিচিত ছিলেন। ইহারা অদ্বৈতের পূর্ব জীবন জানিতেন না। একদিন । অদ্বৈতের গুরু মাধবেন্দ্রপুরীর সতীর্থ বিজয়পুরী শান্তিপুর আগমন করেন। তিনি অদ্বৈতের পূৰ্ব্বজীবন অবগত ছিলেন। হরিচরণ দাস তাহার নিকট অবগত হইয়াই অদ্বৈতের পূর্ব S DDB BDD DDDBBD D BB BS BBiBiiB i DD DDB অদ্বৈত প্ৰকাশ” প্ৰবন্ধ Jiet