পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (ত্রয়োদশ ভাগ).pdf/১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

| SCNffs Gf5 [ প্ৰথম সংখ্যা ** সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা 7 kg سحصصسسستحص---~سے حسن سیسے تحت حصحیح "حصصہ-- ধৰ্ম্মমঙ্গল। ** ধৰ্ম্মমঙ্গলকার কবি মাণিক গাঙ্গুলীর বংশাবলী এইরূপ- আদি পুরুষ গোপাল গাজুলী, তাহার বংশপৰ্য্যায় ২ { সুদাম, ৩ । অনন্তারাম, ৪ । গদাধর, ৫ । মাণিকরাম । গদাধরের ছয় পুত্র, তন্মধ্যে মাণিক সৰ্ব্বজ্যেষ্ঠ, দ্বিতীয় দুর্গারাম, তৃতীয় মুক্তারাম, চতুর্থ ছকুরাম, পঞ্চম রামতনু, ষষ্ঠ নয়ান। কবির মাতার নাম কাত্যায়নী এবং কন্যার নাম অভয়া ; তিনি ধৰ্ম্মঠাকুরের নিকট কাশীনাথ, বিশ্বনাথ ও বিমানাথের জন্য শুভাশিষ প্রার্থনা করিয়াছেন ( ১১ পৃঃ ৮২৷৮৩ শ্লোক ) । ইহঁরা তাহার পুত্ৰ কিংবা ভ্রাতুষ্পপুত্র, তাহা ঠিক বলা যায় না । কবির জন্মস্থান “বেলডিহা” গ্রাম এবং এই পরিবােরর কৌলিক উপাধি “গাঙ্গুলী”, ইহঁরা “বাঙ্গাল মেল”-ভুক্ত । অল্প বয়সে মাণিক রাম তুঙ্গাড়ি নানক স্থানে ন্যায়শাস্ত্ৰ পাঠ করিতে গমন করেন, এক মাস না। যাইতে যাইতেই তিনি একদা স্বপ্ন দেখেন, তাহার মাতার মৃত্যু হইয়াছে এবং একজন বৃদ্ধ ব্ৰাহ্মণ* তাহার শয্যাপার্থে বসিয়া তাহাকে নানারূপ উপদেশ * দিতেছেন। এই স্বপ্ন দেখিয়া তিনি বাড়ী যাইবার জন্য উৎসুক হইয়া পড়েন এবং ভট্টাচাৰ্য্যের নিকট বিদায় লইয়া পরদিনই স্বগৃহাভিমুখে যাত্ৰা করেন। ছয়দণ্ড বেলার সময় কবি “বেতানল’ নামক স্থানে উপস্থিত হইয়া একটি নদী পার হন, কিন্তু দৈবক্রমে পথ হারাইয়া “খাটুিল” নামক স্থানে পৌছিয়া অত্যন্ত ক্লান্ত হইয়া পড়েন । খাঁটুল হইতে অনতিদূরে “দেশতলার মাঠে” এক বৃদ্ধ ব্ৰাহ্মণের সঙ্গে তাহার সাক্ষাৎকার হয়। ব্ৰাহ্মণের হস্তে একখানি “আশাবাড়িা” ছিল । ব্ৰাহ্মণ বড়ই শাস্ত্ৰজ্ঞ, তিনি কবিকে শাস্ত্র পড়াইতে সম্মত হন এবং আপনাকে “রঞ্জাপুরবাসী রাজধার বিদ্যাপতি” বলিয়া পরিচয় প্ৰদান করেন। কিন্তু কথা বলিতে বলিতে ব্ৰাহ্মণ সহসা কোথায় চলিয়া গেলেন, কবি তাহা বুঝতে পারিলেন না ; কবি খুঙ্গিপুথি হস্তে এক বৃক্ষতলে বসিয়া চিন্তা করিতেছিলেন, এমন সময় অপর একটি পণ্ডিত আসিয়া ভঁাহার নিকট রাজধার বিদ্যাপতির কথা জিজ্ঞাসা করিলেন, শেষোক্ত সাহিত্য-পরিষদ হইতে যে ७भानिक ब्रांभ গাঙ্গুলির ধৰ্ম্মমঙ্গল প্ৰকাশিত হইয়াছে, এই প্ৰবন্ধটা তাহান্ন ভূমিকাস্বরূপ --সা- প - প - সং । কবির পরিচয় । কবির আত্মপরিচয় ।