পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (ত্রয়োদশ ভাগ).pdf/২০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সন ১৩১৩ } কবি গঙ্গারাম ও মহারাষ্ট-পুরাণ ২০১ পিছাইতে লাগিল। নবাবী সেনা পশ্চাদ্ধাবন করিল। পলাশী পৰ্যন্ত তাড়া করিয়া গেলে, পলাশীর বরগীরাও পলাইল এবং পুলপার হইয়া পুল কাটিয়া দিয়া গেল। নবাব নিজে রহনপুরে পাহছিয়া চারিদিকে তোপ সাজাইয়া “মুরচ' লাগাইয়া” বসিলেন। পূর্ণিয়া হইতে ছোট ‘নবাধি বাহাদুর ও পাটনা হইতে জইনুদ্দীন আহম্মদকে সসৈন্যে আসিতে লেখা হইল : তাঁহারা BBBDB DDD LBDBB BDBDD BBBB SsBuDBB BDBBBBBS DBBD BBB BBB SzBBkS শুকাইবার অপেক্ষা করিতে বলিলেন। জইনুদ্দীন বলিলেন,- জলকাদা সুকাইলে বরগীর হবে বল। চতুর্দিকে লুটিবে পোড়াৰে সকল ৷ ফৌজ পায় কইরা দি নৌকা।এ করিয়া । রাতারাতি যেন বিরগি মায়ে গিয়া ৷ মীর হবিব এ সংবাদ পাইয়া নবাবকে ফৌজ পারের অবসর না দিয়াইবড় বড় কামান আইনা থুইলা থরে থরে। হুগলি হইতে সুলুক আনে তার পরে ॥ তবে গোলন্দাজে গোলা দাগিতে লাগিল । মোরাচা ছেদিয়া গোলা ফৌজে পড়িল ৷ জেইমাত্ৰ গোলা আইস ফৌজে পড়িল । তখন নবাব সাহেবের লোক উমনি পিছাইল ৷ "মীর হবিবের কৌশল সফল হইয়াও হইল না, কামানটা ফাটিয়া গেল, সুলুকের তলা ফুটা হইয়া গেল। এ সংবাদ নবাব শিবিরে। যেমন পৌঁছিল, অমনি নবাব ফৌজ অগ্রসর হইতে আদেশ দিলেন। মশাল জালিয়া সেনা কুচ করিয়া নদীর তীরে আসিয়া পৌছিল। জেইনুদ্দীন উদ্ধারণ পুরে আসিয়া বড় বড় পটেলি নৌকা “জুড়িন্দা৷” বান্ধিয়া “গুদার” লাগাইয়া দিলেন। ফৌজ তাহার উপর দিয়া পার হইয়া অজয়ের তীরে গেল । সেখানেও আবার জুড়িনদী। বঁধিয়া লইল। রতন হাজারী বাইশ শত ফৌজ লইয়া “পাটেলি” চড়িয়া যখন পার হইবে, অমনি কতকাদূরে পাটেলি তলা ফাটিয়া ডুবিয়া গেল। তখনও বরগী নিশ্চিন্ত, তবে তাহারা সংবাদ রাখিতে ছিল। রক্তন হাজারির দল সাতারাইয়া ডাঙ্গায় উঠিবামাত্ৰ হঠাৎ বরগীর শিবিরে “বাঁহনিয়া”-দলে মোগল আসিল বলিয়া একটি কলরব উঠিল ; সকলে ভীত তইয়া পলাইতে লাগিল, ভাস্কর পণ্ডিত সে পলায়নে বাধা দিতে পারিলেন না। অষ্টমীর রাত্ৰিতে ভাস্কর প্রতিমা ফেলিয়া পলাইতে বাধ্য হইলেন । নবার , সে যাত্ৰা কাটােঞো হইতেই ফিরিলেন। ভাস্কর পুনরায় সসৈন্তে চৈত্রমাসে আসিলেন। এখার আসিয়া লুঠের অপেক্ষা হত্যার মাত্রা বাড়াইয়া তুলিলেন । কবি এখানে নিজের কাব্যের সূত্রপাতের সঙ্গে পরিণাম্বে সামঞ্জস্য রাখিতে চেষ্টা করিয়া লিখিয়া গিয়াছেন,- ব্ৰাহ্মন বৈমািৰ যত সন্তাসী ছিল। গোহিত্যা স্ত্রীহত্যা শত শত কৈল। হাজার হাজার পাপ করিল দুৰ্ম্মতি। লোকের বিপত্য দেইখ্যা রুষিলা পাৰ্ব্বতী । পাপিষ্ট মারিতে আদেশিলা পশুপতি। ব্ৰাহ্মন বৈষ্ণৰ হত্যা কৈলা পাপমতি ৷ ব্ৰাহ্মণ বৈষ্ণবের হিংসা দেখিবারে নারি। এতেক কহিয়া। তবে রুষিলা শঙ্কয়ী { uBD BD DD BBD DDBSS SBDDB DDD BB BBD BDuDDBS তবে দুর্গ কহে শুন জতেক ভৈরবী। ভাস্করকে বাম হাইঞা নবাবকে সদয় হবি ৷ RUo