পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (ত্রয়োদশ ভাগ).pdf/২৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

) 9》, মহারাষ্ট্র-পুরাণ জানকীরাম কহে গঙ্গাজল সালগ্ৰাম লইয়া । কিছু চিন্তা নাই তোমাকে আনিব মিলাইয়া ॥ তৃক শুনিয়া ভাস্কর বোলে ভাল ভাল । মুস্তফা খা বোলে তবে শীঘ্ৰ কইরা চল ৷ ভাস্কর বোলে সাথে ফোজ নিবা কত । জানকীরাম বোলে তোমার মনে লয় জাত ৷ আলি ভাই বোলে ফৌজে নাহি কাম । জন দশ বারো লোক সঙ্গে কইরা জান ৷ মিৰ্ত্তকাল হইলে যেন মতিচ্ছন্ন পাএ । আলি ভাইএর কথায় ভাস্কর ভুইলা যাএ। প্ৰথমে বৈশাখ মাস শুক্রবার দিনে । ভাস্কর চলিল মিলিতে নবাবের সনে ৷ আলি তাই আদি করি বাইস জনা য়াইল । পলাসি য়াসিঞিা ভাস্কর ডেরায় থাকিল ৷ তার পরদিনে ভাস্কর করিল গমন । এথা নবাব লইয়া কিছু শুন বিবরণ ॥ হরকার বোলে নৰবাকে ভাস্কর য়াইসে । এতেক শুনিয়া নবাব সভা কৈরা বৈসে ॥ সোটাবর্দার খ্যা সর্দার নবাবের আগে । বড় বড় জমাদার বসিলা চাইর দিগে ৷ তুসরঞি বৈশাখ মাস। শনিবার দিনে । ভাস্করকে লইয়া আইল নবাবের স্থানে ॥ বিধাতা বিপত্য হইল বুধ্য” গুইলা গেল । হাতিয়ার থুইয়া আইস নবাবকে মিলিল ॥ ভাস্কর পণ্ডিত জদি মিলিল নবাবকে । তার পরে নবাব কহেন কিছু তাকে ৷ আমার মুলুক তুমি লুটিলা বারে বারে । বন্দোবস্ত করিতে পাঠাইলা আলি ভাইএর তরে । ষে কালে আসিয়া তুমি ঘেরিলা বৰ্দ্ধমানে । সে সমএ উকিল আমি পাঠাইলাম তোমার স্থানে । ( ১ ) বুধ্য-বুদ্ধি । ( ২ )। গুইলা-ঘুলাইয়া। RSD