পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (ত্রয়োদশ ভাগ).pdf/২৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাৰ্য্য-বিবরণী । 89 BBBD DDtBSS BDD KBD0 KB D BB DBD DBB DDBDDB BHBDDD উদ্যোগী হইয়াছেন ও সাহিত্য-পরিষৎকে ঐ গ্ৰন্থ প্ৰকাশের ভার দিয়াছেন। উহার পাণ্ডুলিপি প্ৰস্তুত হইতেছে এবং ঐ গ্রন্থ প্রকাশিত হইলে, যিনি উহার সম্পাদনকৰ্ত্তা, তাহার পাণ্ডিত্যের BBBDB DBBBD BBDBDB DDD SS SBBB S siB DBB DDD DDB DDBTLD DDBDS D DTuB নিয়োগে সুখী। যিনি কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী চ্যান্সেলর এবং রঙ্গীয় এসিয়াটক সোসাইটীর সহকারী সভাপতি, তিনিই পরিষদের সহকারী সভাপতি,এই হেতু পরিষৎ গৌরবান্বিত । সভাপতি শ্ৰীযুক্ত সুরেশচন্দ্ৰ সমাজপতি বলিলেন, মাননীয় আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের সহিত, কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিরূপ সম্পর্ক তাহা কাহার ও অবিদিত নাই। ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পর্কে তিনি বহুবার আমাদের স্বজাতির স্বার্থরক্ষার জন্য যুদ্ধ করিয়াছেন। বিশ্ববিদ্যালয় সম্বন্ধে আইনের সংস্কার কালে তিনি ব্যবস্থাপক সভায় যে নিৰ্ভীকতা দেখাইয়াছিলেন, তাহা সকলের স্মরণ আছে। পাশ্চাত্য শাস্ত্রে অগাধ পাণ্ডিত্য সত্ত্বেও তিনি জাতীয় সাহিত্যে অনুরক্ত । নবসংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মাবলী প্রণীত হইতেছে ; এই নুতন সংস্কারে জাতীয় ভাষার ও সাহিত্যের স্থান কোথায় হইবে তাহা জানিবার জন্য আমরা উদগ্রাব আছি। এই সময়ে আশুতোষ বাবুর মত জাতীয় সাহিত্যে অনুরক্ত ব্যক্তির ভাইস চ্যান্সেলার পদে নিয়োগে আমরাt আনন্দিত হইয়াছি। কোন বৃহৎ কাৰ্য্যে আমাদের নেতৃত্বগ্রহণের শক্তি নাই, আমাদের জাতীয়তা সম্বন্ধে এই অপবাদ প্ৰচলিত আছে। হয় তা ইহা সম্পূর্ণ অমূলক নহে। আশুতোষ বাবুর নেতৃত্বগ্রহণে ক্ষমতা বিষয়ে কাহারও। गप्नई'भांड्या नाहे । आं७ङॉष बांबू ब्रांत्र वाक़ि উপস্থিত না থাকিলে এই শিক্ষাসঙ্কটের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতৃত্বে কোন বাঙ্গালীর নিয়োগ ঘটিত কি না সন্দেহ। মহামহোপাধ্যায় বিদ্যাভূষণ মহাশয়ের প্রস্তাব এই জন্য আমি সম্পূর্ণ অনুমোদন করি । { ঐ প্রস্তাব সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হইল। ৫। তৎপরে শ্ৰীযুক্ত অধ্যাপক ললিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয় প্রস্তাবিত জাতীয় শিক্ষায় জাতীয় ভাষা ও সাহিত্যের স্থান সম্বন্ধে প্ৰবন্ধ পাঠ করিলেন। ঐ প্রবন্ধের মৰ্ম্ম এই যে, সরকারি-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা প্ৰণালীতে আমাদের জাতীয় ভাষা ও সাহিত্যের যথোচিত স্থান হওয়া যখন স্নস্তাবনা নাই, তখন প্ৰস্তাবিত জাতীয় বিদ্যালয়ের প্রবর্কিত শিক্ষা প্ৰণালীতে উহার যথোচিত স্থান নির্দেশ আবশ্যক। নিমশিক্ষায় বাঙ্গালা ভাষা ও সাহিত্যের স্থান থাকিবে, মধ্যশিক্ষায় ও উচ্চশিক্ষায় সংস্কৃত ভাষা ও সাহিত্যকে প্ৰধান স্থান না দিলে চলিবে না। ইংরাজি ভাষা ও সাহিত্যের স্থান তাহার নিয়ে থাকিবে। প্রধানতঃ ইংরাজ রাজার সহিত সম্পর্কের অনুরোধে বা জীবিকার জন্য আমাদের ইংরেজি শিক্ষা আবশ্যক, কিন্তু তৎপ্রতি ইংরেজী ভাষা শিক্ষাই যথেষ্ট। ইংরেজি সাহিত্যে বুৎপত্তি তেমন আবশ্যক নহে, মধ্যশিক্ষার ব্যবস্থায় বর্তমানকালে যে ইংরেজি সাহিত্যগ্ৰন্থ পাঠনার ব্যবস্থা আছে, তাহা আমাদের জাতীয় প্ৰকৃতির বিরুদ্ধ। সাহিত্য হিসাবে উহা সংস্কৃত সাহিত্য অপেক্ষ উচ্চ অঙ্গের পদার্থ নহে, সম্প্রক্তি