沁艾 সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা २ा ग६° সদার বংশোতে ডোমের উৎপত্তি হয় । LLDLDDL TLLD 0DS DBDYS S SY SSS এইত রামাই পণ্ডিতের জন্মবিবরণ। সৰ্ব্বত্র ইহার অর্থবোধ ঘটিয়া উঠে না। ইহাতে শুধু রামাই’রই জন্মবৃত্তান্ত বর্ণিত নহে, পড়িলে বোধ হয়, কতক তাহার পরবর্তী বংশেরও বর্ণনা আছে । আর আছে-“ডোমেতে, পণ্ডিতে প্ৰভেদ আছয়ে নিশ্চয়।” বলিয়া, জাতিগত গ্লানি পরিহারার্থ সম্প্রদায়বিশেষের মুখে হস্তাপণ। এখন পাঠক মহাশয়গণ বোধ হয় জানিতেই পারিলেন যে, ধৰ্ম্মঠাকুরের পূজার পদ্ধতিখানি BLDBBS BB DDD BDBT uDDD BBBBDDB DBD BBDBBDBS DKuuSDBDDDDB S DDD ধৰ্ম্মের প্রসাদে “পণ্ডিত”। ধৰ্ম্মের এত প্ৰসাদ সত্ত্বেও রামাই তেঁাহার স্বজাতি ব্ৰাহ্মণ সম্প্রদায়কর্তৃক পরিত্যক্ত। অতিশৈশবে পিতামাতার মৃত্যু হওয়াতে খাটি ধৰ্ম্মের এলাকায় থাকিয় তাহারও। মতিগতি স্বতন্ত্ৰ হইয়াছে। তিনিও বলিতেন,- ‘अg खाडि *७िऊ श्gद ? क्षम् भां८न नांछे । अश् कांटछ ब्रड श्न cसह भद्ध डाझे ॥” যাহাই হউক, রামাহ’র জন্মবৃত্তান্ত পাঠে জানিতে পারা যায়,ধৰ্ম্মঠাকুর যে সম্প্রদায়ের দেবতা, ঋণু ঋজু সাম্য অথৰ্ব্ব সে, সম্প্রদায়ে নগণ্য । তুমি শত সহস্ৰ বৎসর ব্ৰহ্মচৰ্য্য অবলম্বন কর, igzB BD DDDD DBu KD BBS DBBDBD DBDBDB gBBD DDBDSDBDD BB BBSDD DBuD দেবতা সে সম্প্রদায়ে তুমি ডোম “ধাং ধীং ধূং। ধৰ্ম্ময় নমঃ” বলিয়া পূজা কর, আর অনায়াসে পণ্ডিত হও । রামাই’র মুখে রমাই’র জন্মবৃত্তান্তশ্রবণ করিয়া প্ৰবন্ধলেখকের ইহাই ধারণা। কালক্রমে সবই বিকৃতরূপে বা রূপান্তরে পরিণত হয়, ধৰ্ম্মঠাকুর সম্বন্ধেও তাহাই হইয়াছে। কৰ্ম্মঠাকুরের পুজক ডোম পণ্ডিতেরা ব্ৰাহ্মণকে “গ্ৰহকুাজে রত হয় ফেটে মরে তাই” বলিয়া বিদ্বেষপূর্ণ নয়নে আর দেখে না, ব্ৰাহ্মণের ও আর ধৰ্ম্মঠাকুর কি বলিয়া অনুসন্ধান করেন না। এখন আর সর্বত্ৰ ধৰ্ম্মঠাকুরের প্রচার নাই, যেখানে যেখানে আছে, তথায়ও আর কেহ ইহাকে আমাদের দেবতা নহেন বলিয়া মনে করেন না h তমলুকের ময়নাগড়ে যে ধৰ্ম্মঠাকুর আছেন, তাহা অপেক্ষা ময়নাপুরের এ ধৰ্ম্মঠাকুর আরও একটু বিখ্যাত এবং সাধারণের নিকট আরও একটু বিশেষরূপে সন্মানিত। এখানে এ, ধৰ্ম্মঠাকুরের এ সম্মান সম্বন্ধে একটী গল্পও শুনিতে পাওয়া যায়। শুনা যায়। এখানে এই ধৰ্ম্মঠাকুরের পুজক ডোম পণ্ডিতদিগের পুর্বপুরুষ भंझे পণ্ডিত ধৰ্ম্মঠাকুরে বড় সিদ্ধ ছিল। যাশাই যখন ধৰ্ম্মপূজা করিত, তখন এ প্রদেশে (বাঁকুড়া, জেলায়) আরও নানাস্থানে অনেকগুলি ধৰ্ম্মঠাকুর ছিলেন, ভঁাহারও জাকজমকে পূজা পাইতেন, তাহাঙ্কের ও ভিন্ন ভিন্ন পুজক ছিল ; কিন্তু যশাই পণ্ডিতই বিশেষ বিখ্যাত, কেন না যাশাই সিদ্ধ কলিয়া প্রতিষ্ঠিত। আপনার সিদ্ধপণা দেখাইবার জন্ত যশাই একদিন দেশের সমগ্র ঠাকুর আপন গ্রামে ( ময়নাপুরে ) আনিয়া জমা করিল। যশাই একটা কি করিবে বলিয়া চারিদিক হইতে বহুসংখ্যক লোক ময়নাপুরে জমায়েত হইল। যশাই তখন সেই সমগ্র ঠাকুরগুণঃ
