পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (দশম ভাগ).pdf/৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬/ হেমচন্দ্ৰ বন্দ্যোপাধ্যায়। হেমচন্দ্রের ভেরী নীরব হইয়াছে ; আশা করি বঙ্গসাহিত্যে উহার প্রতিধ্বনি নীরব হইবে না । মধুসুদানের অপমৃত্যু নিবারণে তদানীন্তন বঙ্গ সমাজ যত্ন করে নাই। স্মৃতিরক্ষা দূরের কথা। মধুসুদনের মৃত্যুতে বঙ্গসমাজ কবিমুখে রোদন করিয়াছিলমাত্র ; তদানীন্তন বঙ্গ সাহিত্যের পরিচালক বঙ্গ দশন উহাই বঙ্গ সমাজের পক্ষে শুভ লক্ষণ মনে করিয়াছিলেন । হেমচন্দ্ৰ স্বয়ং সেই রোদনগীতি গাহিয়া ছিলেন । চক্ৰ’নেমির অনুকরণে হেমচন্দ্রের ও দশাবিপৰ্য্যয় ঘটিয়াছিল । ইদানীন্তন বঙ্গ সমাজ তাহার প্রতি কারে কিঞ্চিৎ চেষ্টা করিয়াছিল । হেমচন্দ্রের স্মৃতিরক্ষাবিষয়েও বঙ্গসমাজ একেবারে নিশ্চেষ্ট নাই । ইহাকেও শুভলক্ষণ মনে করা যাইতে পারে । বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষৎ বঙ্গীয় সাহিত্যসমাজের মুখপাত্ৰ স্বরূপে উভয় কাৰ্য্যে যথাশক্তি যৎকিঞ্চিৎ চেষ্টা প্রয়োগ করিয়া অন্ততঃ কৰ্ত্তব্য বুদ্ধির পরিচয় দিয়াছেন। ইহা ও শুভ লক্ষণ । বঙ্গ সাহিত্যে বা বঙ্গীয় কবিসমাজে হেমচন্দ্রের স্থান কোথায়, তাহার নিরূপণের সময় আসে নাই । হেমচন্দ্রের কবিতার 게 5R d의 지 FC | hl হেমচন্দ্ৰকে আমরা মুখ্যতঃ জাতীয় ভাবে উদ্বোধনের কবি বলিয়া জানি । তাহার পূর্বে কেহ ভারতবিলাপ গায় নাই । র্তাহার পূৰ্ব্বে কেহ ‘ভারত কেবল ঘুমায়ে রয়’ বলিয়া করুণস্বরে ডাকে নাই । তঁহার পূৰ্ব্বে কেহ ভারতকে জননী-সম্বোধনে DDDBDDuD BDD S DDS S SDDDB BB BLBLDD gBDDDB করিয়াছিলেন, তাহার পরে সেই স্রোত একটানে বহিয়াছে । তাহার পরে বঙ্গের পুণ্যকীৰ্ত্তি সন্তানের মুখে আমরা ‘বন্দে