»bra সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা [ ৩য় সংখ্যা বোধ হয় একখানা প্ৰকাণ্ড প্রস্তরে শ্ৰীচন্দ্ৰসেন রাজার একটি খোদিত লিপি পূর্ববর্তী কোন দেবালয়ের কোন প্ৰস্তরখণ্ডে উৎকীর্ণ ছিল। মুসলমানগণ তাহা ভাঙ্গিয়া, কয়েক খণ্ডে বিভাগ করিয়া বৰ্ত্তমান মসজিদ নিৰ্ম্মাণকালে ব্যবহার করিয়াছিল। এই অক্ষরমালাখোদিত প্ৰস্তরখণ্ডগুলি মসজিদের উপযোগী করিয়া লইবার জন্য শিল্পিগণ পল তুলিতে DB DBBDBSD DBBBDD BDB BBED uDuS D BBBDS DDD DDz S DDg আছে, তাহা হইতে ই শ্ৰীচন্দ্ৰসেন নৃপতির নাম উদ্ধার হইয়াছে। যে অংশে উক্ত রাজার নাম খোদিত আছে, সেই অংশের ছায়াচিত্ৰ গ্ৰহণ করা হইয়াছে । মিহরাব পশ্চাদ্ভাগের দেওয়ালের ভিতরদিকে তিনটি মিহরাব আছে। মিহরাবের কতক K KBB SD S DBBDBD S BDi DDBD SBB D S S DD BB DBDBOiB DBDBDBS SDD আকৃতিবিশিষ্ট এবং ইষ্টকময় প্রস্ফুটি ও পদ্মপুষ্প দ্বারা সুশোভিত। নীচে এক সারি কলকা ও তগ্নিয়ে দুই সারি চৌখুপী কাজ করা আছে। উত্তর ও দক্ষিণদিকের মিহরাব দুইটি সম্পূর্ণভাবে ইষ্টক দ্বারা নিৰ্ম্মিত এবং পূর্ববৎ কারুকাৰ্য্যে শোভিত। গাড়ার গাঁথুনি মসজিদের দেওয়ালের মধ্যভাগ ভাঙ্গা ভাঙ্গা ইষ্টক রাশি দিয়া পূর্ণ করা হইয়াছিল এবং উক্ত অংশের গাঁথুনির জন্য “খোলামকূচি’বিশিষ্ট মৃত্তিক ব্যবহার হইয়াছিল। মধ্যে মধ্যে উক্ত অংশে চিত্ৰবিচিত্র করা পূর্ণ ও সমস্থল ইষ্টক ও দেখা যায়। এই মসজিদে আরবি ও পারস্য ভাষায় লিখিত কোন লিপি দৃষ্ট হয় না। মঙ্গলকোটের বৃদ্ধ মৌলবী মহম্মদ ইসমাইল সাহেব বলেন যে, এই মসজিদের শিলালিপিটি সাজাহানের সময়ে নিৰ্ম্মিত মসজিদে স্থানান্তরিত করা হইয়াছিল। পূর্বেই উক্ত শিলালিপির কথা বলা হইয়াছে। উহা সুলতান আলাউদ্দীন হোসেন শাহের রাজত্বকালে ৯.৬ হিজরিতে BB S SDDBDBDBSSS S BD DDDBD BBKKK LDB BB BD S DD LLS DDDD বাঙ্গালার স্বাধীন সুলতানগণের রাজত্বকালে নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। সম্ভবতঃ ইহা হোসেন u D DBDDS KBD S DDDDSDD tBYDD DB0 S DBBD DBBDDD DDD DDDDL KLS ৰাজদেশের এসিয়াটিক সোসাইটির পত্রিকায় দেখা যায় যে, ১৮৭৩ খৃষ্টাব্দে অধ্যাপক ব্লকম্যান কর্তৃক মঙ্গলকোট হইতে একটি শিলালিপি সংগৃহীত হইয়াছিল। ইহাতে লিখিত আছে যে, ৯৩০ হিজিরাতে মহম্মদ নসরত সাহের রাজত্বসময়ে মিঞা মুষজম কর্তৃক একটি মসজিদ নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। মঙ্গলকোটের পরিশিষ্ট মঙ্গলকোট অর্থে দুর্গ বুঝায়। উজানি নগরের দুর্গ মঙ্গলকোট ছিল। এই মঙ্গলকোটে DDE DBDD DBDBDBBB BDSS D BDBD DDBD DD BS DDDDEDE DDD E
