সন। ১৩০৬ ] ९थळश्हांद्र-*ं । ২১১ १ । व्लाीि ईौख् ि। পূর্বোক্ত সমুদয় রীতি যাহাতে আংশিক রূপে বিরাজমান, তাহাকে লাটা রীতি বলা যায়। * । পূর্বকালে লাটদেশে + এইরূপ রীতিতে লেখা হইত বলিয়া ইহা লাটা রীতি নামে কথিত হইয়া থাকে। ৬ । মাগধী রীতি । যে স্থলে পূৰ্ব্বোক্ত রীতি সকল ব্যতীত কোন নূতনতর রীতি অবলম্বিত হয়, তাহাকে মাগধী রীতি বলে। পূর্বে মগধ প্রদেশে ঐ রূপ রচনাভঙ্গী প্রচলিত ছিল, সুতরাং উহা মাগধী রীতি নামে অভিহিত হইয়াছে । প্ৰকৃত ভাবে বিবেচনা করিলে দেখা যায়, বৰ্ত্তমান সময়ে কোন বঙ্গীয় লেখকই কোন নির্দিষ্ট রীতির অনুসরণ করেন না, তাহাদের রুচি ও প্ৰবৃত্তি অনুসারে শব্দ বিন্যাস পূর্বক অবাধে লেখনী পরিচালনা করিয়া থাকেন । সংস্কৃত কবিদের সময়ে ঐ রূপ প্ৰথা প্ৰায় ছিল না ; তঁাহারা প্ৰথম হইতেই আপনি রুচিসম্মত একটী পন্থা নির্বাচন করিয়া লইয়া চিরকাল অভ্যস্ত পদবীর অনুসরণে প্ৰবৃত্ত থাকিতেন । তজ্জন্য আমরা কালিদাস, বাণভট্ট, ভবভূতি প্ৰভৃতি মহাকবিগণের স্বস্ব বিশেষত্বযুক্ত নানা বৈচিত্ৰ্যময় পদ্য গদ্যের অসাধারণ সৌন্দৰ্য্য অনুভব করিয়া তৃপ্তি লাভ করিতে পারি। কাব্যের দোষ । যাহার কাব্যের অপরুষ্টতা সম্পাদন করে, তাহারা দোষ নামে অভিহিত # । কাব্যাদর্শ প্ৰণেতা দণ্ডীর মতে কাব্যের দোষ দশটী 8 ; তন্মধ্যে সর্বশেষ দোষটি দ্বাদশ ভাগে বিভক্ত । সরস্বতী কণ্ঠাভরণ গ্রন্থকর্তা ভোজরাজ প্রথমেই কাব্যের দোষের বিষয় বৰ্ণনা করিয়াছেন । তিনি পদগত বাক্যগত এবং বাক্যার্থগত ষোড়শ ‘| প্ৰকার দোষের কথা উল্লেখ করিয়া'ছেন । সাহিত্যদৰ্পণকারের মতে, দোষের সংখ্যা অশীতি প্রকারেরও অধিক । শেষোক্ত অলঙ্কারিক কালিদাস হইতে র্তাহার সমসাময়িক কবিগণ পৰ্য্যন্ত সকলেরই দোষের উল্লেখ করিয়াছেন । বস্তুতঃ ঐ সকল দোষবজিত কাব্য যে সর্বোত্তম তদ্বিষয়ে সংশয় নাই ; তবে কবির কাব্য নিৰ্ম্মাণকালে রস ও ভাবে এতদূর বিভোর হইয়া পড়েন যে, সকলের পক্ষে ঐ সকল দোষের ংস্পর্শ হইতে বিমুক্ত থাকা সম্ভবপর হইয়া উঠে না। সংস্কৃতভাষার আদর্শ ও উপকরণ
- সমস্তরীতিবামিশ্র লাটী যা রীতিরিষাতে । ( সরস্বতীকণ্ঠভারণ ) * লাটদেশ-গুর্জর বা গুজরাট প্রদেশ ।
দোযস্তস্তাপকাৰ্যকাঃ । ( সাহিতা-দৰ্পণ ) $ ইতি দোষ দশৈবৈতে বর্জ্যাঃ কাবোয়ু সুরিভিঃ।। ( কাব্যাদর্শ-৩য় পরিচ্ছেদ ) SS SDD KD BDBDBB BDDDBDD S BBLSS DD YD DBuB BBDDBD LKuSBuBBDS SSDBBBDLDDDDS
