পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (ষষ্ঠ ভাগ).pdf/৩৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Sb- সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা । saf st গণকে আহবান করিয়া বিচারার্থ উপস্থিত হন । নবাব জাফর খাঁ ( মুর্শিদ কুলি খাঁ ) বাঙ্গালার তদানীন্তন শাসনকৰ্ত্ত। তাহার অনুমতিক্রমে, সম্ভবতঃ তাহার নিয়োগক্রমে, এই বিচার হয় । এই বিচারে পরকীয়ামতাবলম্বী বাঙ্গালী বৈষ্ণবেরা জয়লাভ করেন । এই YD DBDB BD DB BBDD DBDDD DuuD KSeBuBD BBD BDS DBD DBD DB S BDDDDBB বাধ্য হইয়াছিলেন, তঁাহারা বাঙ্গালার পরকীয়াবাদী বৈষ্ণবগণের পঞ্চ পরিবার হইতে খারিজ হইয়া এই ইস্তফা পত্ৰ লিখিয়া দিতে বাধ্য হইয়াছিলেন । দলীলের সাক্ষিগণের মধ্যে বিভিন্ন স্থানের ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিত ব্যতীত কয়েকজন মুসলমান রাজকৰ্ম্মচারীর নাম আছে। সম্ভবতঃ ইহঁরা নবাবের নিযুক্ত। দলীলে নবাবের ও নবাব কৰ্ম্মচারীদের মোহর স্বাক্ষর প্রভৃতি যথারীতি বৰ্ত্তমান । ডাহাপাড়া, মহিমাপুর প্রভৃতি স্থান মুর্শিদাবাদের সমীপবৰ্ত্তী ; ইহাতে বোধ হয় মুর্শিদাবাদে নবাব দরবারেই বিচার হইয়াছিল। শ্ৰীনিবাস আচাৰ্য্যের বংশধর রাধামোহন ঠাকুর বাঙ্গালী পক্ষের অধ্যক্ষ ছিলেন। এই রাধামোহন ঠাকুর বৈষ্ণব সমাজে সুপরিচিত । ইনি পদাম্তি সমুদ্রের সঙ্কলন কৰ্ত্তা বলিয়া বিখ্যাত। মুর্শিদাবাদ জেলা কান্দি সাবডিবিশনের অন্তর্গত মালিহাটি গ্রামে ইহার নিবাস ছিল । সেই গ্রামে তাহার বংশীয়ের অদ্যাপি বাস করিতেছেন । আমার বন্ধু টেয়া নিবাসী শ্ৰীযুক্ত ক্ষেত্ৰগোপাল গুপ্তের নিকট প্ৰথমে এই দলীলের কথা শুনিতে পাই । মূল দলীলখানি রাধামোহন ঠাকুরের বংশধরগণের নিকট মালিহাটি গ্রামেই বৰ্ত্তমান ছিল। কিছুদিন পূর্বেও ঐ দলীল খানি সেই স্থানে ছিল শুনিয়াছি ; সম্প্রতি আমি ঠাকুর মহাশয়গণের বাটী অনুসন্ধান করিয়া এ পৰ্য্যন্ত কৃতকাৰ্য্য হই নাই । মালিহাটির নিকটবৰ্ত্তী টেীয়া গ্রাম নিবাসী পূজ্যপাদ শ্ৰীযুক্ত নিতাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় মহাশয়ের নিকট মূল দলীলের প্রতিলিপি বর্তমান আছে শুনিয়া তাহার নিকট হইতে সেই প্ৰতিলিপি আনাইয়াছিলাম। সেই প্ৰতিলিপি মূল দলীল হইতেই কয়েক বৎসর পূর্বে প্ৰস্তুত হইয়াছিল। এইরূপ শুনিয়াছি। এ স্থলে সেই প্ৰতিলিপিরই অবিকল নকল প্ৰকাশিত হইল। এই প্ৰতিলিপি বর্ণাশুদ্ধিতে পরিপূর্ণ ; সম্ভবতঃ লিপিকারেরই অজ্ঞতা হইতে এই বর্ণাশুদ্ধির উৎপত্তি। ঐ সকল বর্ণাশুদ্ধি সংশোধনের চেষ্টা कद्रिव्ााम काl । ঐ বিচারসভায় রাধামোহন ঠাকুরের সহিত তাহার শিষ্য টেয়া নিবাসী গোকুলানন্দ সেন ও কৃষ্ণকান্ত মজুমদার উপস্থিত ছিলেন, এইরূপ জনশ্রুতি আছে। এই উভয় ব্যক্তি পদকল্পতরুর সঙ্কলনকৰ্ত্তা, ও ঐ গ্রন্থে তাহারা আপনাদিগকে বৈষ্ণবদাস ও উদ্ধবদাস নামে পরিচিত করিয়াছেন। স্থানীয় প্ৰবাদ যে দলীলে লিখিত বিচারের সময় রাধামোহন ঠাকুরের প্রায় চল্লিশ বৎসর বয়ঃক্রম ছিল । মূল দলীল খানি চেষ্টা করিয়াও অদ্যপি সংগ্ৰহ করিতে পারি নাই। যে প্ৰতিলিপি gLLDB BDBD DBS D DBELE DBD DBtDDB BD DttL LBDBD D SS