পাতা:সিরাজদ্দৌলা - গিরিশচন্দ্র ঘোষ.pdf/২০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*jशं3भ पञइ ఏపె) ঘৃণিত জ্ঞান করবে। ধরে—ধরো, ভয় নাই—আমি অস্ত্র ত্যাগ করেছি। ( সৈনিকদ্বয়ের মোহনলালকে ধৃত করণ ) রায় দুঃ । দরবারে নিয়ে যাও । ( করিমের প্রতি ) এ কে কামিনীকান্ত ? করিম। কেন বাবা—একৃটিন নবাব বলো না ? রায় দু: কামিনীকান্ত, তুমি এমন বিশ্বাসঘাতক ? আমার অন্নে পালিত হ’য়ে নবাব সেজে দূতকে প্রতারিত করেছ ? তোমার পশ্চাৎ পশ্চাৎ আমায় ফিরিয়েছ ? Yo করিম । নেমকহালাল চাচা, কি করবো, মাটীর দোষ ! আমিও তো বাবা বাঙ্গালী । দেখছি বাবা সাত পুরুষের নেমক উগরে তুলে ফেলছে ! আমি না হয় স্বকৃতভঙ্গ ! এক পুরুষে নেমকহারামি করেছি ! রায় দু: ধরে—বাধো— করিম । চাচা, অনেক ধরা দেবার চেষ্টা করিছি, কোন ব্যাটা ধরে নি, তুমি আজ বড় ব্যাটার কাজ করলে । ( জহরার প্রতি ) বিবি, সেলাম । আরও কি দাওয়ে ঘুরছে ? জহরা। আমার ঘোরা শেষ হয়েছে, এখন তো আর জহর। নই, প্রেমিকা গেসেন,—হোসেনের পদ সেবিকা। প্রতিবিধিৎসা জহরে জর্জরীভূত হয়ে জহর নাম গ্রহণ করেছিলেম । সে জহর নবাবশোণিতে ধুয়ে গিয়েছে, এখন আমি পতিপরায়ণ রমণী । করিম। ভ্যাল মোর চাচী, খুব কারখানা দেখালে ! তোমার অতটা না করলেও চলতো । এই রাজা-রাজড়া আমির-ওমরাও আর ঘসেটা বেগম হতেই কাজ রফা হতো। এত করেও ইতিহাসে স্থান পেলে না চাচী, নাটক আর গল্পের কেতাবেই শোভা