গায়িকা জাহান-জান আবার কিছুক্ষণ থামিয়া পাহিলেন,— মাৰাইয়া দাও প্রেমের পাৱাগ বুলাইয়া দাও নোহেৱ সোহ্যগ বাজাও প্ৰাণের রাগিণী বেহাগ ७cद राभाद्र व्रा!ि দিয়াহু! হে ভাষা, দাও। তবে তান দিয়াহু ছন্দ, দাও লয়-মান পরান-বীণায় তোমারই গান বাজুক দিবস-যামি । শশী তপন হউক মগ্ন তোমার চরণ-তলে, प्रांप्फुा8 फूमि क्षेशी नष्ट्र झुना-°ध-प्रgज ! টানিয়া লিও হে বুকের মাঝে টুটিয়া সকল শরম লাজে, ve (Ver Corp. य७ि उक्ष उद्द् ि।। জাহান-জানের মধুর কণ্ঠের সুধারাগিণীর সঙ্গীত শ্ৰবণে সকলেই মুণ্ড এবং গ্ৰীত হইলেন। অতঃপর সখীগণ নানা শ্রেণীর সঙ্গীত ও নৃত্যে বেগম ও রানীর মনোৱাজনের চেষ্টা করিতে লাগিল। সেই নিন্তব্ধ চন্দ্ৰকার-ফুল্পরজনীতে সঙ্গীতের রাগিনী যেন উর্মিমালার সঙ্গে সারা সিন্ধুবক্ষে এবং পবন-প্রবাহে গগন-কক্ষে ধীরে ধীরে বাজিতে লাগিল । রুক্মিণী এবং নূরউদ্দীন পায়চারি করিতে করিতে নীচের তলায় নামিয়া গেল । তাহাই দেখিতে লাগিল। দুইজনেই এখন যৌবনসীমায় পদার্পণ করিয়াছে। উভয় হৃদয়ই এখন প্ৰথম প্ৰভাত-সামীর-চুন্বিত পন্ধের ন্যায় ফুটনোনুখ। প্ৰেম-সীেরতে উতায় হৃদয় ক্রমশঃ মাতিয়া উঠিতেছে। তরঙ্গের গায়ে তরঙ্গগুলি কেমন করিয়া ঢলিয়া পড়িতেছে, মৎস্যগুলি চাঁদের আলোকে পরম পুলকে কেমন করিয়া খেলা করিতেছে; দেখিয়া দেখিয়া মাতিয়া উঠিল। রুক্মিণী চাঁদের শোভা দেখিতেছে আর চাঁদের কনক আভা তাহার গোলাপীটাপা বৰ্ণবিশিষ্ট কোমল মুখের উপরে ছড়াইয়া পড়িতেছে। চফল সমীর সোনালী । Að
