পাতা:সিরাজী উপন্যাস সমগ্র.pdf/৩২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

NSVS vesss শওকত শওকত VSV fo voMfGING Av ér uMu তা হলেই তো বোঝা গেল যে, সমস্ত সঙ্গীতই জায়েজ মহে। vitve USTV su os svjк few s Rau ofess NTV USN? লোক দেখান বা অন্য প্রকারের প্রার্থনা বা ধ্যান-ধারণা, কোন লোকের অনিটের জন্য নামাজ পড়া বা বন্দেগী করাও হারাম। এরূপ নামাজিদিগের জন্য, এরূপ শ্রেণীর আবেদদিগের জন্য আল্লাহতালা "ওয়াইল” নামক মহাদোজখের সৃষ্টি করেছেন। বিষম সমস্যা। তা হলে অভক্ত বা অসাধকের জন্য সঙ্গীত চর্চাও তো হারাম। তাকেও দোজখগামী হতে হবে? নিশ্চয়ই নহে। সংগীত গাইতে গেলেই অভক্ত অসাধককেও অনেকটা অভিভূত হয়ে পড়তে হয়। যারা শ্রবণ করে, তারা অশিক্ষিত অভাবুক হলেও সঙ্গীতের মোহন সুরে অল্পাধিক পরিমাণে অভিভূত হয়ে পড়বেই পড়বে। কাজেই সঙ্গীত জিনিসটা শুধু লোকদেখান হতে পারে না। ভাবের সঙ্গে नम३ एठा कि न्ना कि 6याण उवाह । क्रितू नषा বেলায় সর্বদা তা ঘটে না। সেখানে ভণ্ডমির আশঙ্কা আছে। काएजदे ७धाऐण cनाजरथद्म भूशाब cनाक-cनचान बा হিংসাপরায়ণ মানুষদিগের জন্য খোলা রয়েছে। তা হলে সঙ্গীত ধর্ম-সাধনাৱ চরম ও পৱম সহায় এবং • বিধাতার শ্ৰেষ্ঠতম দান। নিশ্চয়ই। আজমীর শরীকে যেয়ে দেখুন, মাগরেব এবং এশার নমাজ বাদে সগীতের কি মহাধুম! ভাবে বিতোর হয়ে কত পাষণ্ড ব্যক্তি সেখানে গড়াগড়ি যাচ্ছে। মানব-হৃদয়ের উপরে সঙ্গীতের মত কোন পদার্থই কাৰ্যকৰী নহে। তৰে মোল্লাৱা সঙ্গীতের বিরুদ্ধে মত পোষণ কৱে কেন? DgiD DDDLLL Bt DL BDDSS DBLDDDL SDBBDS মৌলৰীদিগের মধ্যে ইসলামের খবর খুব কম লোকই Na অনেকে বলেন, সমীত হারাম নহে, বাজােনাটাই হারাম। R