পাতা:সুখশান্তির উপায় স্বরূপ যিশু-প্রণীত হিতোপদেশ.djvu/৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২২ ] বিভবৈশ্বৰ্য্যপরিবৃত হইয়াও ইহার একটির তুল্য সুসজ্জিত হয়েন নাই। যদি পরমেশ্বর সরোবরজাত এমত পদার্থ, যাহা অদ্য অাছে, কল্য চুল্লীমধ্যে নিক্ষিপ্ত হইবে, তাহকে ঈদৃশ পরিচ্ছদ দেন, তবে, ছে শ্রদ্ধাহীন লোক সকল ! তোমারদিগকে কি অধিকতর সুসজ্জিত করিবেন না? অতএব কি আহার করিব ? কি পান করিব ? কি পরিধান করিব ? এই বলিয়া উদ্বিগ্ন হইও না (৪১) অজ্ঞানলোকে এমত ব্যবহার করিয়া থাকে। পরমপিতা ইহা জানেন যে সে সকল পদার্থে তোমারদের প্রয়োজন আছে । কিন্তু তোমরা প্রথমতঃ ধৰ্ম্মরাজ্যের নিমিত্ত ও ঈশ্বরের অভিলষিত সত্যব্যবহার নিমিত্ত যত্ন কর; অন্ন বস্ত্র সহজেই প্রাপ্ত হইবে। আগামী দিবসের জন্য চিন্তিত হইও না, কারণ আগামী দিবস নিজেই আপনার তত্ত্বাবধারণ করবে। প্রত্যেক দিনে ষে কষ্ট আছে, তাহা তৎপক্ষে যথেষ্ট জানিবে। ১৩* । পরের দোষ চর্চা করিও না, পশ্চাৎ নিজে দোষী হইয়া পড়; কারণ পরের বিষয় যে ৰূপে বিচার করিবে, তোমার নিজের বিষয় ও সেই ৰূপে (৪১) এই সমুদায় বাক্যের তাৎপৰ্য্য এই যে সংসার চিস্তায় মগ্ন হইয়া পর্যতত্ত্বকে বিস্মৃত হইও না। ४ * মথি, ৭ ম অ । • 穩;