পাতা:সুখশান্তির উপায় স্বরূপ যিশু-প্রণীত হিতোপদেশ.djvu/৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* [ ৩৭ ] “দেখ, বিশ্রামবারে যে কাৰ্য্য নিষিদ্ধ, তোমার শিষ্যেরা তাহাই কুরিতেছে। তিনি উত্তর করিলেন, দাউদ (৬৬) ও তদীয় পার্ষদের বুভুক্ষিত হইয়া যাহা করিয়াছিলেন, তাহা কি তোমরা পাঠ কর নাই ? ইহা কি জান না যে তিনি দেবমন্দিরে প্রবিষ্ট হইয়া ষে দর্শনীয়রোটিক (৬৭) ব্যবস্থানুসারে ষাজকগণ ব্যতীত তাহার কিম্বা তাহার পার্যদদের পক্ষে নিষিদ্ধ ছিল, তাছা ভক্ষণ করিয়াছিলেন? অথবা ধৰ্ম্মশাস্ত্রে তোমরা কি পাঠ কর নাই যে ঋত্বিকেরা বিশ্রামবারে দেবায়তনমধ্যে অবিদূৰ্য্যৰূপে বিশ্রামবারনিষিদ্ধ কার্য্য করে? (৬৮) আমি বলিতেছি, এখানে দেবায়তনের অপেক্ষ মহত্তর এক পদার্থ বিদ্যমান আছে, (৬৯)। "আমি লোকদের নিকট দাক্ষিণ্য প্রার্থনা করি, বলিদান নহে? এই কথার মৰ্ম্ম যদি তোমরাবুৰিতে, তবে আর নিরপরাধীলোকদিগকে দূষিত (৬৬) যিহুদাদেশীয় প্রাচীন রাক্ত । (৬৭) নৈবেদ্য বিশেষ। , . (৬৮) অর্থাৎ যদি ঋত্বিকের বিশ্রামবারে হোম বলিদানাদি করিতে পারে, তবে অামার শিষ্যেরা আত্মরক্ষার্থ কেন শস্য চ য়ুন করিয়া আঁহার না করিবে ? (৬৯) তাৎপৰ্য্য—মন্দিরের সংস্রবে বিশ্রামবায়নিষিদ্ধ কাৰ্য্য করাতে যদি দোষ নাই, তবে মন্দিরের অপেক্ষ বহুগুণ পৰিত্ৰতর ষে আমি, শিষ্যের আমার নিকট রুহিয়াছে; কিম্বা,’ শিষ্যদের আত্মাই মন্দিরের অপেক্ষ পবিত্রতর। . . .9