পাতা:সুখশান্তির উপায় স্বরূপ যিশু-প্রণীত হিতোপদেশ.djvu/৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ί ν’ν Ι হইল; মৃত্তিকার গভীরতা ছিল না রলিয়া তাহারা স্বরায় অঙ্কুরিত হইল বটে, কিন্তু দিবাকর উঠিয়া সেই সেই মূলবিহীন অঙ্কুরসকলকে দগ্ধীভূত ও শুষ্ক করিয়া ফেলিলেক। কতকবীজ কণ্টক বনে পতিত হইল; কণ্টকসকল প্রবৃদ্ধ হইয়া বীজদিগকে নিস্তেজ করিল, সুতরাং ফলোৎপন্ন হইল না । পুনশ্চ, কতক বীজ উৰ্ব্বর মৃত্তিকায় পড়িয়া অঙ্কুরত ও বৰ্দ্ধিত হইল, এবং যথাকালে কোথায় ত্রিশগুণ, কোথায় ষষ্টি গুণ, কোথায় বা শতগুণ শস্য উৎপাদন করিল । তিনি বলিলেন, যাহার কর্ণ অাছে, সে শ্ৰেবণ করুক । ৭৯ । তিনি অবকাশ প্রাপ্ত হইলে দ্বাদশ শিষ্য ও অপরসহবৰ্ত্তির উপমাবাক্যের মৰ্ম্ম জিজ্ঞাসা করিল। তিনি কছিলেন, পরমেশ্বরের রাজ্যের যে রহস্যতত্ত্ব সকল, তাহা তোমারদেরই জানিবার অধিকার আছে; কিন্তু বহিঃস্থ লোকেরা কেবল উপমাবাক্যই শুনিয়া থাকে; (৭২) তাহারা দেখিয়া দেখে মা, শুনিয়া শুনে লী,ও বুঝে না; পশ্চাৎ কোন সময়ে ধৰ্ম্মোপদেশ গ্রহণ করিয়া পাপচু্যত হয়। তিনি বলিলেন, তোমরা ঐ উপমাবাক্য বুঝিলে না, তবে সমুদায় উপমাবাক্য ੋਂ বুঝিবে ? বীজবাপক ধৰ্ম্মোপদেশ ৰূপ শ্ৰীজবপন করেন। যাহারদের চিত্তক্ষেত্রে ধৰ্ম্মবীজ