পাতা:সুসন্তান লাভের উপায়.pdf/৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

రిషి সুসন্তান লাভের উপায় । রহিত, বহুলোম বুক্ত, অৰ্শ, রাজ্যক্ষা, অপস্মার ও কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত এই শকুলে বিবাহ সম্বন্ধ পরিত্যাগ করিবে । “নোদ্বহেৎ কপিলাং কন্যাং নাধিকাঙ্গীং ন রোগিণীম্। নালোমিকাং নাতিলোমাং ন ৰাচাটাং ন পিঙ্গলাম।” অর্থাৎ পিঙ্গল বা রক্তকেশী, ছয় অঙ্গুলী-বিশিষ্ট, চিরক্কগণ, লোমশূন্ত অথবা অতিলোমযুক্ত, বাচালা এবং পিঙ্গলনেত্রাকে বিবাহ করিবে না । ২ । পিতামাতার মধ্যে কাহারও উপদংশ পীড়া থাকিলে, কখনই সন্তা উৎপাদন করিবে না। উপদংশ পীড়া অতি ভীষণ। এই পৃথিবীতে উপদংশ বিষ ভিন্ন এমন কোন ভয়ানক বিষ নাই, যাহা বংশানুক্রমে সমানভাবে ংক্রমণ-ধৰ্ম্ম-বিশিষ্ট থাকে ও গর্ভস্থ সন্তানকে সমান তেজে আক্রমণ করে ৩ । মত্ততাবস্থায় কখনও সহবাস করিবে না । মত্ততাবস্থায় গর্ভ সঞ্চার হইলে, সেই সন্তান নিশ্চয়ই উন্মাদ, হিষ্টিরিয়া, মৃগী প্রভৃতি নান দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত হইবে । ৪ । তিথি, নক্ষত্র দেখিয়া সহবাস করা কৰ্ত্তব্য। এ সম্বন্ধে ভগবান মনু লিখিয়াছেন :– : "চতুৰ্দশ, অষ্টমী, অমাবস্তা, পূর্ণিম, রবিসংক্রান্তি প্রভৃতি তিথিতে ও ঋতুর প্রথম চারিদিন সহবাস করিবে না।” এ সম্বন্ধে নাগাৰ্জুন বলিয়াছেন ঃ– “পূর্ণিমায়ামমাবস্তাং রমণীং যাতি চেন্নরঃ । রসাধিক্যং ভবেদ গাত্রে অপূর্ণো জায়তে স্বতঃ ” অর্থাৎ পূর্ণিমা ও অমাবস্তা তিথিতে শরীরের মধ্যে রসাধিক্য হইয়া থাকে। অতএব উক্ত দিনে সন্তানোৎপাদন করিলে, সেই সন্তান কদাচ صقمص.

  • \াধিকার, ৭৬ নং বলরাম দে, খ্ৰীষ্ট মেটকাফ প্রেল, কলিকাতা ।