পাতা:সুসন্তান লাভের উপায়.pdf/৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বসন্তান লাভের উপায়। ভগবান ইলিয়ছে- [* একুশ্বোভাবিক স্ত্ৰীণাং রাত্রয় ষোড় \್ಲಿ </ চতুৰ্ভিরিতরৈঃ সাদ্ধমহোভিঃ সাবিগহিতৈঃYংks pনর892 মনুসংহিতা,৩য় অধ্যায়, ৪২ শ্লোক7:- می تیسیه " অর্থাৎ নিন্দিত প্রথম চারি অহোরাত্র লইয়া নারীজাতির ঋতুকাল { গর্ভাধানের সময় ) যোড়শ অহোরাত্র অবগত হইবে। “তাসামান্তাশ্চতস্রস্তু নিন্দিতৈকাদশী চ যা। ত্রয়োদশী চ শেষাস্তু প্রশস্ত দশ রাত্ৰয়: ॥” ( ঐ ৪৭ শ্লোক ) অর্থাৎ তন্মধ্যে প্রথম চারি রাত্রি এবং একাদশ ও ত্রয়োদশ রাত্রি, এই ছয় রাত্রি সহবাস নিষিদ্ধ। অবশিষ্ট দশ রাত্রি নারী-গমনে প্রশস্ত । “নিন্দ্যাম্বষ্টামু চান্তামু স্ক্রিয়ো রাত্রিযু বর্জয়ন। ব্ৰহ্মচার্য্যেব ভবতি যত্র তত্রাশ্রমে বসন ॥” ( ঐ ৫০ শ্লোক ) অর্থাৎ যিনি পূৰ্ব্বোক্ত নিন্দিত ছয় রাত্রি ও অনিন্দিত দশরাত্রির মধ্যে যে কোন অষ্ট রাত্রি, এই চতুর্দশ রাত্রিতে স্ত্রীসংসর্গ পরিত্যাগ করিয়া অবশিষ্ট পৰ্ব্ববর্জিত দুই রাত্রি স্ত্রীগমন করেন, তিনি যে কোন আশ্রমবাসী হউন না কেন, ব্রহ্মচারীই থাকেন, তাহার ব্রহ্মচর্য্যের কোন প্রকার হানি হয় না । * * চরক-সংহিতায় মহর্ষি আত্ৰেয় বলিয়াছেন :– “ততশ্চভূর্থে-” অর্থাৎ তাহার পর চতুর্থ দিবসে হরিদ্র লেপন করিয়া গাত্র মার্জন _ க்ர் - এ ভিন্ন ঋতুর সময় সহবাস করিলে, রমণীদের নানাপ্রকার গুরুতর পীড়া উৎপন্ন হইয়া থাকে। কোন কোন সময় ঋতুর রক্তস্রোতের গতি বন্ধ হইয়া, সেই রক্ত রমণীদের অভু্যন্তরস্থ যন্ত্রে প্রবেশ করিয়া, নানাপ্রকার গুরুতর পীড়া উৎপন্ন করিয়া থাকে।

  • ভগবান মনু নরনারীর ইক্রিয়-সেবনের কাল ও সীমা স্পষ্টরূপে নির্দেশ করিয়া গিয়াছেন । র্তাহীর আদেশই স্তায়, ধৰ্ম্ম ও বিজ্ঞান-সন্মত ।