৭ম অধ্যায় ] সোেক্রটীসের পূর্ববৰ্ত্তী দার্শনিকগণ ክ”ዓ প্ৰদান করিয়াছেন ; তাহা এই--"প্ৰক্ষিয়াজীসের পুত্র, থালীসের সহচর ও প্রতিবেশী, মিলীটসবাসী আনক্ষিমাণ্ডার বলেন, অনন্ত (aphro", অপার ) পদার্থসমূহের উপাদান-কারণ ও উপাদান ; তিনিই সর্ব প্ৰথম উপাদান-কারণকে এই নামে অভিহিত করেন। তাহার মতে ইহা জল বা অন্য কোনও তথাকথিত ভূত নহে, কিন্তু ইহা এ সমুদায় হইতে স্বতন্ত্র ও অনন্ত ; ইহা হইতেই নভোমণ্ডল ও তন্মধ্যস্থ জগৎ-সমূহ উৎপন্ন হইয়াছে।” “তিনি বলেন, ইহা শাশ্বত ও অজর”; এবং ইহা সমগ্ৰ বিশ্বকে আচ্ছাদন করিয়া রহিয়াছে।” “পদার্থসমূহ যাহা হইতে উৎপন্ন হয়, তাহাতেই পুনরায় প্ৰতিগমন করে ; ইহাই সঙ্গত; কেন না, তাহারা পরস্পরের প্রতি যে অন্যায়াচরণ করিয়াছে, কালের নিয়মানুসারে তাহার ক্ষতিপূরণ করিয়া তাহারা একে অন্যকে সন্তুষ্ট করে—তিনি একটু কবিত্বের ভাষায় এইরূপ বলিয়াছেন।” “এতদ্ব্যতীত এক শাশ্বত গতি আছে; তাহাতেই জগৎ-সমূহের উৎপত্তি সংসাধিত হইতেছে।” “জড়ের পরিবর্তনবশতঃ পদার্থসমূহ উদ্ভূত হইয়াছে, তিনি এপ্রকার বলেন নাই; তিনি বলেন, মূল উপাদান অসীম, তাহাতেই পরস্পরবিরোধী ধৰ্ম্মসমূহ পরিচ্ছিন্ন হইয়া থাকে।” উদ্ধত বাক্যগুলির সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা প্রদত্ত হইতেছে। আনাক্ষিমাণ্ডারের মতে এমন একটী শাশ্বত ও অবিনশ্বর বস্তু আছে, যাহা হইতে সমুদায় পদার্থ উদ্ভূত হইতেছে, এবং যাহাতে প্ৰত্যেক পদার্থ প্রত্যাগমন করিতেছে ; উহ। অপক্ষয়বর্জিত, অফুরন্ত ; একদিকে যেমন পদার্থসমূহ ধ্বংস পাইতেছে, অপর দিকে তেমনি নূতন নূতন পদার্থ রচিত হইতেছে। এই বস্তু অনন্ত; নতুবা কালে श्छे दिलूथु श्ऊ। श्रांतिछेটলের ব্যাখা অনুসারে ইহা জড়ীয়, বা একপ্রকার অব্যক্ত জড় ; ইহার ব্যাপ্তি আছে। ইহা “ক্ষিতাপতেজোমরুৎ” এই ভৃতচতুষ্টয়ের কোনটাই নহে, কিন্তু বলিতে গেলে ইহাদিগের প্রাগভাব। এই মৌলিক উপাদানে পরস্পরবিরুদ্ধ ধর্মের সংগ্রাম 因f芯5亿瓦1 তাপ শৈত্যের বিরোধী, শুষ্কতা আৰ্দ্ধতার বিরোধী। ইহারা একে
