कशेर७ान ¢ዓዪ9 সোক্রেটস [ २श डांश সত্য সত্যই পুনর্জন্ম আছে; জীবিতের মৃত হইতে জন্মলাভ করে ; এবং মৃত্যগণের আত্মা বৰ্ত্তমান থাকে। (১৯) [ অষ্টাদশ হইতে একবিংশ অধ্যায়—কেবীস বলিল, অপর একটী যুক্তিও প্রমাণিত করিতেছে, যে আত্মা অমর। সে যুক্তিটী এই, যে জ্ঞান প্ৰাক্তনৰ্ম্মতি । আমরা যদি ঠিকভাবে কাহাকেও জ্যামিতি বা অন্য বিষয়ে প্রশ্ন করি, তবে দেখিতে পাই, যে সে নিজেই তাহার নিভুল উত্তর দিতে পারে; ইহা প্রাক্তনমূতির ক্রিয়া। সোেক্রটীস সিন্মিয়াসকে তত্ত্বটী বুঝাইবার অভিপ্ৰায়ে বীণা ও চিত্রের দৃষ্টান্ত উপস্থিত করিয়া বলিলেন, ষে স্মৃতি সদৃশ ও বিসদৃশ, উভয়বিধি পদার্থ হইতেই উদ্দীপিত হইয়া থাকে। এখন সমতা সম্বন্ধে আলোচনা করা যাক। আমরা দুইটী বস্তু দেখিয়া বলি, যে তাহারা পরস্পরের সমান ; কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে ইহাও অনুভব করি, যে তাহারা পরম সম হইতে নুনি থাকিয়া যাইতেছে। আমরা তবে ইন্দ্ৰিয়-গ্ৰাহ পদার্থের জ্ঞান লাভ করিবার পূর্বে KBBD DDS DBOB BDB DDBD SSBTSSLLL LL GLLLLlLLLLLSSSDB DD DS ছিলাম। (১) আমরা যখনই দুইটী সমান বস্তু দেখিতে পাই, তখনই অনুভব করি, যে তাহারা পরম সম অপেক্ষা নুন; এবং (২) আমরা জন্মাবধিই এই বোধের অধিকারী হইয়া রহিয়াছি ; অতএব আমরা নিশ্চয়ই জন্মের পূর্বে সমতাব স্ফোটের জ্ঞান লাভ করিয়াছি। সকল স্ফোট সম্বন্ধেই একথা খাটে। প্রমাণিত হইল, যে আমরা স্ফোটের জ্ঞান লাভ করিয়াছি। কখন লাভ করিয়াছি ? এই প্রশ্নেব দুইটী উত্তর দেওয়া যাইতে পারে। (১) আমরা স্ফোটের পরিপূর্ণ জ্ঞান লইয়া ভূমিষ্ঠ হই, এবং আজীবন উহ। রক্ষা করি। অথবা (২) আমরা জন্মকালে উক্ত জ্ঞান হারাই, এবং জীবনে ক্রমশঃ (১৯) সপ্তদশ অধ্যায়ের যুক্তির ভিত্তি—“শক্তির হ্রাসবৃদ্ধি বা অপক্ষয় নাই” (conse = vation of energy ), এই মত । বিপরীত হইতে বিপরীত উৎপন্ন হয় । জীবিত হইতে মৃত ও মুত হইতে জীবিত আগমন করিতেছে । আত্মার সমষ্টি চিরকাল এক, এবং ‘नामष्ठ! विऴCल डॉवः', ex nihilo nihil fit, भूयः । यम९ श्रेउ किछ्रुङ्खै ऐं९°न्न श् না; অতএব জীবন-প্রবাহ যাহাতে পরিশুষ্ক হইয়া না যায়, তজ্জন্য জীবন হইতে মৃত্যু ও মৃত্যু হইতে জীবন, এই ধারা অনন্তকাল অব্যাহত থাকিবে; যে জীবিত, সে মরিবেই, নতুবা নূতন জীবনের আবির্ভাব সম্ভবপর হইবে না; আবার মৃত পুনর্জন্ম লাভ করিবেই, তাহানা হইলে জগৎ হইতে জীবন বিলীন হইয়া যাইবে । পাঠকগণ লক্ষ্য করিয়া দেখিবেন, যে প্লেটো জড় ও চৈতন্যকে একই নিয়মের অধীন DBBGBSSS SStSiDB BDDSDDYD DDD DDSDB BKD D DB
