৪র্থ অধ্যায়। ] কৰ্ম্মক্ষেত্র ave প্ৰণয়ীরা তোমার সন্তোষবিধান করিতে প্ৰয়াস পায়, যেহেতু, আমি জানি, তুমি কেবল কথায় নয়, কিন্তু কাৰ্য্যেও তাহাদিগকে প্ৰসন্ন রাখি।” দেবদত্ত বলিল, “জেয়ুসের দিব্য, আমি কিন্তু এরকম কোন কৌশলই প্ৰয়োগ করি না ।” “কিন্তু তাহা হইলেও মানুষের সহিত তাহার প্রকৃতি অনুসারে বুদ্ধিসঙ্গত ব্যবহাব করা একান্ত আবশ্যক ; কেন না, তুমি বল প্রয়োগ করিয়া বন্ধু লাভ করিতে ও বন্ধুকে ধরিয়া রাখিতে পরিবে না ; কিন্তু সুমিষ্ট সেবা ও মধুব ব্যবহার দ্বারাই এই জন্তু ধূত ও আকৃষ্ট হইয়া থাকে।” “তুমি ঠিক কথাই বলিয়াছ।” “অতএব, প্রথমতঃ তোমার কৰ্ত্তব্য এই, যে, যাহারা তোমার সঙ্গ প্ৰাৰ্থী, তাহাদিগেব নিকটে তুমি শুধু সেই প্ৰকার সামগ্রীই যাঞ্জা করিবে, যাহা দিতে তাহারা অণুমাত্ৰও কুষ্ঠিত হইবে না ; তৎপরে, তুমিও সেইরূপ অকুষ্ঠিত চিত্তে উপহারের পরিবর্তে প্ৰত্যুপহার দিবে ; কারণ, এই রূপেই তাহারা তোমার প্রতি একান্ত অনুরক্ত হইবে, এবং সুদীর্ঘ কাল তোমাকে ভালবাসিবে ও তোমার মহোপকার সাধন করিবে। কিন্তু যখন তাহারা তোমার দান প্রার্থনা করে, তুমি যদি শুধু সেই সময়ে তাহাদিগের্ব প্রার্থনা পূর্ণ কর, তবেই তুমি তাহাদিগকে অত্যন্ত সন্তুষ্ট বাখিবে , কেন না, তুমি দেখিতে পাইতেছ, যে অতীব স্বাদু আহাৰ্য্যও যদি কেহ অপরকে তাহার ক্ষুধা উদ্রেকের পূর্বে প্ৰদান করে, তবে তাহাও ঐ ব্যক্তির নিকটে বিস্বাদ বোধ হয় ; এমন কি, যাহাদগোিব ক্ষুন্নিবৃত্তি হইয়াছে, উহা তাহাদিগের বমনোদ্বেগ সৃষ্টি করে। পক্ষান্তরে যদি কেহ বুভূক্ষার সঞ্চার করিয়া অপরকে খাদ্য দেয়, তবে তাহা অপেক্ষাকৃত আকঞ্চিৎকর হইলেও অত্যন্ত উপাদেয় বলিয়া প্ৰতীয়মান হয় ।” BDD BBBD BDBBDDSDDDB DBDBDD BDD DBDDBDS DB কি করিয়া তাহাদিগেব বুভূক্ষার উদ্রেক করিতে সমর্থ হইব ?” সোেক্রটীস উত্তর করিলেন, “প্রথমতঃ তাহাদিগের কামনা।” পরিতৃপ্ত হইলে, যতক্ষণ তাহাদিগের পরিতৃপ্তির অবসান না হয়, এবং তাহারা
