পাতা:সোনার চেয়ে দামী (দ্বিতীয় খণ্ড) - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপর তার ভীষণ রাগ। নরেশ ঘুষ খায় বলে গায়ে তার ভীষণ জ্বালা । বেশ তো-এ সবের প্রতিকার যে ভাবে হয় করবে যাও । একটা দোকান দিয়ে আর দশটা দোকানের মত চালাবে না, গোয়াতুমি করে দফা শেষ করবে। দোকানের, তা হলে দোকান করার দরকারটা কি ছিল ? মুদিখান হোক বিড়ির দোকান হোক কিছু লোকের সঙ্গে বাকীতে কারবার করতেই হবে। চাকরে বাবু মাসের শেষ ভাগে ধার নিয়ে মাস কাবারে শোধ দেয় । এক দোকানে না। দিলে অন্য দোকান তাকে বাকী দেবে। পুরাণে, চেনা খদ্দেরের হাতে কোন সময়ে টাকা নেই-কয়েকদিনের জন্য বাকীতে মাল চাইলে তাকেও দিতেই হবে । বাকী দিলে সবটা আদায় হবে না, কিছু টাকা মারা যাবে, এটা হিসাবে ধরে নিয়েই বাকীতে কারবার করতে হয়। এটা সাধারণ চলতি নিয়ম । নইলে খদের মারা যাবে। অন্য দোকানী বাগিয়ে নেবে। কিন্তু রাখাল এ নিয়ম বুঝতে চায় না, মানতে চায় না ! কি হওয়া উচিত। আর কি হওয়া উচিত নয় শুধু এই হিসাব ৰুষে সে বাস্তব নিয়ম-নীতি উল্টে দিতে চায় ! BSYKS SSSYz S S BBBBZY SDDDS SDDBDSDBYYS LD হারিয়েছে । এদিকে কারবার বাড়াবার জন্য তার মনগড়া অবাস্তব পরিকল্পনা এবং অবাস্তব বোকাটাও ক্রমাগত সামলে চলতে হচ্ছে রাজীবকে । Stry