সেজন্য এটাও তার খেয়াল হয় যে সাধনার রূপ-পাৰ্কণ্যে আজকাল বেশ ভাটা পড়েছে। তাকে আদর করাও * আজকাল একরকম হয়ে ওঠে না । সময়ের অভাবে নয়। শক্তি আর ইচ্ছার অভাবে । ঃ খাব না। মানে খেয়ে এসেছি। প্ৰভাদের বাড়ী খাইয়ে क्लि । সাধনা বলে, এতক্ষণ বল নি ? ঃ বলবার সময় দিলে কই ? ঘরে পা দেওয়ামাত্র গয়ণার कथ डांg कड़व्य । ঃঃ আমি তবে খেয়ে আসি । ঘরে বসে আকাশ পাতাল ভাবতে ভাবতে রাখলের একটা গুরুতর কথা মনে পড়ে যায়। সাধনাকে কথাটা বলতে তার এক মুহুর্ত দেৱী সয় না, তাড়াতাড়ি উঠে যায় রোয়াকের কোণে সাধনা যেখানে খেতে বসেছে । খাওয়া তখুর্ন স্থপ্রায় শেষ হয়ে এসেছে সাধনার । ঃ তুমি তো শুধু নিজের গলার ব্যবস্থা ঠিক করলে । একটা কথা ভেবেছ ? ঃ কি কথা ? : রেবাকে কিছু দিতে হবে না ? সাধনার হাত অবশ হয়ে ভাতের গ্ৰাস পড়ে যায় । সুখের বিষয় থালাতেই পড়ে। ভাতের বড়ই টানাটানি অজকাল । রাখাল চেয়ে দ্যাখে, এলুমিনিয়মের ভাতের হাঁড়িটা শূন্ত, S 9
পাতা:সোনার চেয়ে দামী (প্রথম খণ্ড) - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৩
অবয়ব