হারটি গ্ৰাস করে নি, জ্বলজ্যান্ত জিনিষটা বাক্সে তোলা আছে । ‘তবু এরকম অন্যায় কথা সকলে ভাববে কেন ? এটাই বড় প্ৰাণে লাগে । ললিতার মত যারা একনজর তাকিয়েই বলে, একি, গলা “খালি যে ? তারা বঁচিয়ে দেয়। সাধনাকে । , বলা যায়ভার, বলিস কেন ভাই ! গয়ণাষ্ট্রািন্ধ হয়েছে শোনানো যায়। সহরের নামকরা মস্ত জুয়েলারি দোকান একগাদা মজুরি নিয়ে কি ছাইয়ের ' ‘গয়ণাই গড়িয়ে দিয়েছিল, তিনটা বছর টিকল না ? कि प्रभ। श्छ छाथ । বলে, জিনিষটা বার করে দেখানোও যায় ৷ প্ৰত্যক্ষ অকাট্য প্ৰমাণ যে স্বামী বেকার বটে। তবু হারটা তার বজায় আছে । কিন্তু সবাই তো এরকম সোজাসুজি জিজ্ঞাসা করে না । শোভার মা বার বার গলার দিকে তাকায় কিন্তু মুখ ফুটে কিছুই বলে না । অতিষ্ঠ হয়ে যেচে তাকে গয়ণাটা বার করে শোভার মার হাতে দিয়ে বলতে হয়, মাসীমা, দেখুন তো কিজান্য এমন হল ? এত নামকরা দোকানের জিনিষ এমনভাবে খসে খসে গেল কেন ? প্যাটাণিটার জন্যে না সোণাই । এখারাপ ? , বেলা আসে। ছেলেবেলার বন্ধু বেলা। গলার দিকে”
পাতা:সোনার চেয়ে দামী (প্রথম খণ্ড) - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩
অবয়ব