হারটা এখনো অভাবের গ্রাসে যায় নি । কিন্তু গেলেও খাপছাড়া ব্যাপার হত না কিছুই। দশজনে ষদি ধরেই নেয় যে তাই ঘটেছে, সে কেন এত दिष्5ब्रिड् छ् ? যা খুন্সী ভাবুক না দশজনে । কিন্তু এত ভেবেও মনে জোর পায়না কিছুতেই। কোন মতেই সে তুচ্ছ করে উড়িয়ে দিতে পারে না যে দশজনে মিথ্যা করে তার স্বামীকে তার গলার; হারটা বেচে দেবার অপরাধে অপরাধী ভাবছে । কোথায় যেন বড় একটা ফাকি রয়ে গেছে। জীবনে । শাড়ী গয়না দিয়ে দশজনের কাছে বড়লোক সাজবে, স্বামী সোহাগিনী সাজবে-এ চিন্তাটাও আজ হাস্যকর হয়ে গেছে । সকলের সঙ্গে অতল ফাকিতে হাবুডুবু খেতে খেতে এসব ছেলেমানুষী ফকির খেলায় আর মন মজে না, সারা গায়ে গয়না চাপানো বাসন্তীকে দেখলে শুধু হাসি পায় না, গাও যেন ঘিন ঘিন করে । অথচ রাখাল তার গলা খালি করে হারটা বেচে দিয়েছে-দশজনের এই ভুল ধারণাটা অসহ্যু ঠেকছে তার। খালি গলার দিকে মানুষ নজর দিলে বিশ্ৰী ब्लॉ१ांद्र औभ थांकgछ ना । হাতে শুধু শাখা পরে ভোলার মা পাঁচ বছরের ছেলেকে। সাথে নিয়ে ডিম বেচাতে আসে, সে নজর দিলে পৰ্য্যন্ত । একতলাটা দু’ভাগ করা। ওপাশের ভাগটা সম্পূৰ্ণ
পাতা:সোনার চেয়ে দামী (প্রথম খণ্ড) - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬
অবয়ব