পাতা:সৌরপুরাণম্‌.djvu/১২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চত্রিংশোছধ্যায়ঃ । মুনয় শংসিতাত্মানো মাতরে লোকমাতরঃ । সমস্তাদেবদেবস্ত কৃতাঞ্জলিপুট যযুঃ ॥ ২৩ পুষ্পৰৰ্ষণি বৰ্ব্বষু থেচরাশ্চারণাস্তথা ॥ ২৪ তৃঙ্গী পুরত্ৰয়ং হন্তুং লক্ষকেটিগণৈৰ্বত: । জগাম শঙ্কুকৰ্ণশ্চ গোকৰ্ণশ্চ মহাবলঃ । ২৫ কুন্দদস্তে মহাকালে ডিগুী মুণ্ডী গণেশ্বরঃ । শতজিহর; সহস্রাক্ষে বীরভদ্রে মহাবল ॥২৬ শিবাধ্যে বিশিখশ্চৈব তথা পঞ্চশখে মহান | শতান্তঃস্কহস্তশ্চ পিশাচীশ; পিনাকধুক | ২৭ এতে চাষ্ঠে চ বহবো গণনাং লক্ষকোটয়ঃ ॥ সমস্তাৎ পরিবার্য্যেশং ত্রিপুরং হন্তুমুদ্যতা: ॥২৮ অৰ্থ বিরিঞ্চিমুরাবিরিভাবমু প্রভৃতিতির্মতপাদসরোরুহুঃ । সহ তদা হি জগাম তয়ম্বর সকললোকহিতায় পুরত্রয়ম ॥ ১৯ ফুেং সমর্থে মনসা ক্ষণেন চরাচরং সৰ্ব্বমিদং ত্ৰিশূলী। কিত্বত্র দস্তু ত্রিপুরং পিনাকী স্বয়ং গতস্তত্র গণেশ্চ সাৰ্দ্ধমূ ॥ ৩০ চলিলেন। আকাশচারী, চারণগণ পুষ্পবৃষ্টি করিতে লাগিলেন। লক্ষকোটি-গণ-পরিবুত ভৃঙ্গ, শঙ্কুকৰ্ণ, মহাবল গোকৰ্ণ ত্রিপুরবিনশের জন্ত গমন করিলেন । কুন্দদস্ত, মহাকাল,ডিগুী, মুণ্ডী, গণেশ্বর, শতজিঙ্গ, সহস্রাক্ষ, মহাবল বীরভদ্র, শিবাখ্য, বিশিখ, পঞ্চশিখ, শতাস্য, টঙ্কশ্বস্ত, পিশাচীশ, পিনাকধারী, এই সব গণtধ্যক্ষ এবং এতদ্ভিন্ন বহু লক্ষকোটি গণ চতুর্দিকে মহাদেবকে বেষ্টন করিয়া ত্রিপুর নাশের জন্ত গমন করিলেন। ব্রহ্ম, বিষ্ণু ও অগ্নি প্রভৃতি দেবগণ যাহার পাদপদ্মে প্রণত হইলেন, সেই শিব উম-সমভিব্যাহৃত হইয়া সকললোক-হিতার্থ পুরত্রয়-দাহের জন্ত গমন করিলেন । “শৃগপাণি, এই চরাচর বিশ্ব ক্ষণমধ্যে মনের দ্বারা দুখ করিতে সমর্থ ; তথাপি তিনি ত্রিপূরদাহ কৰিতে প্রমথগণের সহিত করিলেন কেন ? ত্রিপুর-দহাভিলাষী Y?4 রখেন কিঞ্চেযুবরেণ তস্ত গণেশ্চ শস্তোন্ত্রপুরং দিধক্ষত: | পুরত্ৰয়ং স্কুলুপ্তশক্তে: কিমেতদিত্যাহুরজেন্দ্রমুখ্যা: ॥ ৩১ মন্তে চ নূনং ভগবান পিনাকী লীলাৰ্থমেতং সকলং প্রহর্ভুন। ব্যবস্থিতশ্চেতি তথাস্কথা চেদাড়ম্বরেণস্য ফলং কিমেতৎ ॥ ৩২ অথ পাণে সমাদায় ধনুর্দেবে মহেশ্বয়ঃ । শরং সন্ধায় বেগেম ত্রিপুরং সমচিস্তয়ৎ I ৩৩ ভস্মিন কালে পুষ্যৰোগে পুরাণ্যেকত্বমাধযু: । তদা সমতবন্ধি প্রা দেবানাং তুমুলো মহান ॥৩৪ দেবাশ্চ মুনয়: সৰ্ব্বে তুষ্টুবুঃ পরমেশ্বরম। নমৃতুর্যক্ষগন্ধৰ্ব্বাশ্চারণ: সিদ্ধাকন্নয়া । ৩৫ ৷ অথাত্রবীন্মহাদেবং ব্রহ্মা লোকপিতামহ: | পুষ্যযোগস্তনুপ্রাপ্তে। ভগবন পৰ্ব্বতীপতে ॥৩ পুরাণীমানি দেবেশ পৃথগৃ ভাবং ন যাস্তি বৈ। শিবের ত্রিপুর-দীহে রথে কি প্রয়োজন, শরশ্রেষ্ঠে কি প্রয়োজন, প্রমথগণেই বা কি প্রয়োজন ? কেননা, তাহার শক্তি অব্যাহত” ব্ৰহ্মা, ইন্দ্র প্রভৃতি দেবগণ এই কথা বলিতে লাগিলেন ; আর বলিলেন,–বোধ হয়, ভগবান পিনাকী লীলাবশতই এই সকল প্রহার করিতে ব্যবস্থা করিয়াছেন, নতুবা ইহার এত আড়ম্বরে ফল কি ?১৭– ৩২। অনন্তর দেব মঙ্কেশ্বর, হস্তে ধনু লইয়া তাহাতে শর সন্ধান করিয়া, ত্রিপুর চিন্তা করিলেন । সেই সময় পুষ্যযোগ হওয়াতে পুরত্রয় একত্ব প্রাপ্ত হইল। হে বিপ্রগণ! তখন দেবগণের তুমূল ধ্বনি হইল। দেবতা ও মুনিগণ পরম্পরে মহেশ্বরকে স্তব করিতে লাগিলেন । যক্ষ, গন্ধৰ্ব্ব, সিদ্ধ, চারণ, কিন্নরগণ নৃত্য করিতে লাগিলেন । জনস্তর লোকপিতামহ ব্ৰহ্মা মহাদেবকে বলিলেন, ছে ভগবন পাৰ্ব্বতীকান্ত ! পুষ্যযোগ উপস্থিত, পূরত্রয়ের সম্মেলন হুইয়াছে । ভগবন। এই যোগেই ত্রিপুর দাহ করিকে