পাতা:স্বদেশ ও সাহিত্য-শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্য ও নীতি উঠেছে, মনে হয়, তার কবিচিত্ত যেন তারই সামাজিক ও নৈতিক বুদ্ধির পদতলে আত্মহত্যা করে’ মরেছে। অনেকবারই আমার মনে হয়েছে, রোহিণীর চরিত্র আরম্ভ করবার সময়ে এ কল্পনা তার ছিল না, থাকৃলে এমন করে তাকে গড়তে পারতেন না। কেবল প্রেমের জন্যই নিঃশব্দে, সংগোপনে বারুণীর জলতলে আপনাকে আপনি বিসর্জন দিতে পাপিষ্ঠাকে কবি এমন করে নিয়োজিত করতেন না । গোবিন্দলালকে রোহিণী অকৃত্রিম এবং অকপটেই ভালবেসেছিল,— সমস্ত হৃদয়-প্রাণ দিয়েই ভালবেসেছিল, এবং এ প্রেমের_প্রতিদান যে সে পায়নি তাও নয়। কিন্তু হিন্দুধর্মের স্বনীতির আদশে همیشه به مسیحیعه اسم جامد مسعه عبیده . এ প্রেমের সে অধিকারী নয়, এ ভালবাসা তার প্রাপ্য নয়। সে भनिष्ठ, डाइँ ब्राष्ठािनग्न छक्क निछेि नीडित्व खा३न विशनशाडिी তার হওয়া চাই এবং হ’লও সে তার পরের ইতিহাস অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত। মিনিট পাচেকের দেখায় নিশাকরের প্রতি আসক্তি এবং পিস্তলের গুলিতে মৃত্যু। মৃত্যুর জন্ত আক্ষেপ করিনে, কিন্তু করি তুর- অকারণ, অহেতুক জবরদস্তির অপমৃত্যুতে হতভাগিনীর অস্বাভাবিক মরণে পাঠক পাঠিকার স্বশিক্ষা থেকে আরম্ভ করে? সমাজের বিধি ও নীতির convention সমস্তই বেঁচে গেল, সন্দেহ নেই, কিন্তু ম’ল সে, আর তার সঙ্গে সত্য, স্বন্দর art । উপন্যাসের চরিত্র শুধু উপন্যাসের আইনেই মরতে পারে, নীতির চোখ রাঙানিতে তার মরা চলে না । ঠিক এই অজুহাতেই শ্ৰীযুক্ত যতীন্দ্রমোহন সিংহ মহাশয় আমার 'পল্লীসমাজের বিধবা রমাকে তার ‘সাহিত্যের স্বাস্থ্যরক্ষা পুস্তকে বিন্দ্রপ Գշ