পাতা:স্বদেশ - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

છે જ ર স্বদেশ ১ ইতঃপূর্বে ১৩১২ বঙ্গাব্দে ভারতবর্ষ গ্রন্থে সংকলিত ; ওই গ্রন্থ পুনঃপ্রচারিত না হইলেও চতুর্থখণ্ড রবীন্দ্র-রচনাবলীর অঙ্গীভূত । বঙ্গদর্শনে প্রবন্ধের শিরোনাম : প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য সভ্যতার আদশ । প্রবন্ধের সূচনাতেই বঙ্গদর্শনের পূর্বসংখ্যায় প্রকাশিত ব্রহ্মবান্ধব উপাধ্যায়ের “হিন্দুজাতির একনিষ্ঠতা” প্রবন্ধের উল্লেখ ছিল। সেই অংশ ও প্রবন্ধের অন্তর্গত অপর কোনো কোনো অংশ গ্রন্থে বর্জিত ; কিন্তু বিস্তারিত ইংরেজি পাদটীকা-সহ দুইটি অনুচ্ছেদের বর্জন কেবল স্বদেশ গ্রন্থে— উহা ভারতবর্ষ গ্রন্থে বা চতুর্থখণ্ড রবীন্দ্র-রচনাবলীতে (পৃ. ৪২১এর শেষ দুইটি অনুচ্ছেদ ) দ্রষ্টব্য। ৩ ইতঃপূর্বে ভারতবর্ষ (১৩১২) গ্রন্থে সংকলিত । ওই গ্রন্থেই বঙ্গদর্শনে মুদ্রিত সূচনার ১৩টি অকুচ্ছেদ বর্জিত। কিন্তু বর্জিত অংশের (বঙ্গদর্শন পৃ. ৩১-৩৪ ) কেবল রচনাসৌষ্ঠব নয় বক্তব্যের এমন এক সম্পূর্ণতা আছে যে বর্তমান গ্রন্থপরিচয়ে স্বতন্ত্র ভাবে সংকলন করা যাইতে পারে। প্রবন্ধ রচনার উপলক্ষ তথা স্থান কাল প্রবন্ধের স্বচনায় ও প্রবন্ধের ভিতরে পরিষ্কার ভাবে বলা হইয়াছে। ৪ ইতঃপূর্বে ভারতবর্ষ (১৩১২) গ্রন্থে সংকলিত। বঙ্গদর্শনে ও পরে ভারতবর্ষে মুদ্রিত প্রবন্ধের কোনো কোনো অংশ ত্যাগ করিয়া ও শেষাংশ ( শেষ দুইটি অনুচ্ছেদ ) নূতনভাবে লিখিয়া বর্তমান গ্রন্থে সংকলিত । ৫ ইতঃপূর্বে ভারতবর্ষে (১৩১২) সংকলিত। বঙ্গদর্শনে প্রবন্ধের পাদটীকায় উল্লেখিত : ‘গত জ্যৈষ্ঠমাসে মজুমদার লাইব্রেরির সংস্থষ্ট আলোচনা-সমিতিতে বঙ্গদর্শন-সম্পাদক-কর্তৃক পঠিত । ওই প্রবন্ধের স্বচনার ৩টি অনুচ্ছেদ, ভিতরের কোনো কোনো অংশ (তন্মধ্যে ‘ভারতবর্ষের প্রধান সার্থকতা কী’ এই অনুচ্ছেদের পুরোবতী এক বৃহৎ ংশ / বঙ্গদর্শন পৃ. ২২৫-২৯ ) এবং প্রবন্ধশেষে মোট ৪টি অনুচ্ছেদ