বিদ্যাৰিষয়ে ৰিশেষ খ্যাতি লাভ করিয়াছেন বরপাত্র এভাস্কৃশ । অসম্ভাৰিত নৈপুণ্য লাভ করিয়াছেন, ৰুে তাই আনিৰ্ব্বচনীয়, । পাত্রের আগমন হইলে পুরবাসিগণ জানিতে পরিবেন, তদ্বিষয়ে । আমরা ব্যাখ্যা করিতে অক্ষম, যেহেতু ৰোগবলে তিনি দেবী । ভগৰতীর সহিত সাক্ষাৎলাভ করিয়া থাকিৰেন, আর তাহার । জীবন কোন রকমে বিনাশ হইবার নহে বরং চিরদিনের জন্য জগতে র্তাহার জীবন ও জীবনের কীৰ্ত্তি জীবিত থাকিবে, কালিদাস পাত্রের নাম শুনিলে জগৎবাণী লোক সকলের আনন্দ হইবে, অতএব মহারাজ দুশ্চিন্তা ত্যাগ করিয়া যজ্ঞ সম্পর্ণ করিতে চেষ্টা করুন, যজ্ঞের ফল কদাচ বিফল হইবার নহে । ব্রাহ্মণদিগের এই কথা শেষ হইতে না হইতে দৈববাণী হইল, তখন রাজা বাহাদুর কি করেন, অপর উপায় অভাব বিবেচনা করিয়া দৈববাণী ও ব্রাহ্মণদিগের প্রতি প্ৰণতি পূৰ্ব্বক ব্রাহ্মণদিগকে বলিলেন যে, “আমোঘ ব্রাহ্মণাশীষ, এই কথা বলিয়া যথাযোগ্য রকমে ব্রাহ্মণ ও অন্যান্য সভাসদ দিগকে অভিবাদন করিতে লাগিলেন । কালিদাসের বন ভ্রমণ ও সিদ্ধ इeझा । تحصیرِ কালিদাস নিবিড় বন মধ্যে থাকিয়া ও এক স্থানে তা বস্থিতি করিতেন না । কারণ কোন নির্দিষ্ট স্থানে অবস্তিতি করিলে পাছে কখন কাহারও সহিত সাক্ষাৎ হয় এই ভয়ে সৰ্ব্বদা ইতস্ততঃ ঘুরিয়া বেড়াইতেন, লোকালয় সকল ত্যাগ করিয়া নির্জন নিবিড় বনমধ্যে থাকিয়াও মানসিক শান্তিলাভ করিতে পাবেন নাই, সৰ্ব্বদাই তাহার অন্তঃকর ণে স্বীয় পত্নী কৃত অপমানের বিষয় জাগরূক থাকিত । তিনি আপনার নিকটও আপনাকে লজ্জিতু ও অপমানিত বিবেচনা করিতেন । এ দিবার ত্রি এই একমাত্র বিষয়ের
