পাতা:স্বর্গীয় মহাকবি কালিদাসের জীবন বৃত্তান্ত - গিরীশচন্দ্র ভট্টাচার্য্য.pdf/৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

. . ! of 愿 o 隔馬 | ". o . 聞 }፡ o 僅。 r f | কালিদাস উপন্সাস । లి& ধৌতীযোগে অন্তঃপ্রক্ষালনার্থ উপবিষ্ট হইতে হইবে না আর এই রূপ অপরাপর কার্য্য সকল কিছুই করিতে হইবে না । তদন্যথায় ঐ সকল অসিদ্ধাবস্থায় সৰ্ব্বদা কৰ্ত্তব্য, যেমন বৃক্ষের ফল উৎপন্ন হইলে পুপ থাকেন, এবং ফলের পুৰ্ব্বে মুকুল হয়, সেই মুকুল হতে পুষ্প হইয়া থাকে, তদ্রুপ আত্মতত্ত্ব জ্ঞানের পূৰ্ব্বে যোগান্ধ সকল যোগীfদগের সাধনীয় । ঐ রূপ দৃঢ় জ্ঞান জন্মান, যোগসাধনার চরম ফল । যতক্ষণ যোগ সিদ্ধ না হইবে তৎকাল পর্য্যন্ত নূতনবস্তর রস ভক্ষণ ও ভোজন ও গ ব্য য়ত ও মধু পান করিতে হইবে, যোগ সিদ্ধ হইলে অর্থাৎ আত্ম তত্ত্ব জ্ঞান জন্মিলে ও রূপ অহর ও বিহারের প্রয়োজন থাকিবে না | তখন “নিস্ত্রৈগুণ্যে পথি-বিচরতা ২ কোবিধি: কে। নিষেধ:' . অর্থাৎ ত্রি গুণ তীত পথে যে বিচরণ করে তাহার বিধিই বা কি নিষেধই বা কি । যিনি আত্মতত্ত্ব জ্ঞান লাভ করিয়া ছেন— তিনি ত্রি গুণাতীত পথের পথিক, তাহfর নিকট শাস্ত্রীয় বিধি নিষেধ নাই । মসুযোগে। হঠশ্চৈবলয়যোগ স্তু তীয়ক । চতুর্থে রাজ যোগ:সাধু সদ্বিধা ভাব বজ্জিত । বে যোগে গুরু মন্ত্র ও সাধকের ঐক্য হয় তাহাকে মন্ত্রযোগ বলা যায়, এই যে গের ফল যে দেবতার মন্ত্র উচ্চারণ পুৰ্ব্বক কুম্ভক করিয়া স!ধ্যসাধক আর গুরুকে সেই দেবতারূপ জ্ঞানদ্বারা প্রত্যক্ষ করা হয়, তাহাকে মন্ত্র যোগ বলা হয় । এই যোগের ফল যে দেবতার মন্ত্র উচ্চারণ পূৰ্ব্বক কুম্ভক করিয়া সাধ্য সাধক আর গুরুকে সেই দেবতা’রূপ জ্ঞান,দ্বারা প্রত্যক্ষ করা হয়, তাহাকে মন্ত্রযোগ বলা হয় । মন্ত্র যোগ সিদ্ধ হইলে ও তদুদেবতার সাক্ষাৎ