পাতা:স্বর্ণকুমারী দেবীর নূতন গ্রন্থাবলী.djvu/২২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিজয়ার আশীৰ্ব্বাদ সহসা আর এক জন নবাগতের আগমনে এ নিস্তব্ধ ভাব সহসা তিরোহিত হইল। এ কি ! এ যে ভৈরবী ! ভৈরবী আজ সে আলখাল্লা ধারণ করিয়া আইলেন নাই। তিনি এখন গৈরিকধারী, তাহার কেশগুলিও ঈষদীর্ঘ হইয়া মুখখানিকে অভিনব শ্ৰীযুক্ত করিয়াছে। করুণাময়ী পুত্রকে ছাড়িয়া দিয়া কহিলেন, “প্ৰণাম কর একে, সাগর, ইনিই তোমার গর্ভধারিণী।” ভৈববী পূৰ্ব্বস্তৃতি ফিরিয়া পাইয়াছেন, তিনি নিকটে আসিয়া কছিলেন, “তুমি মা গর্ভধারিণী ন হইয়াও প্রকৃত মাতা, তুমি ইহার ধাত্রী-পালত্রিী। নিজের স্তন্তদানে তুমি ইহাকে জীবন जांन ब्बिांझ् । चांभि दूछौब्र ५ठ निईब्रां मl, ২১৯ हेशंरक शूय अगिग्न छांकितांब्र अक्षिकांब्र अांभांब्र नाहे।" . করুণাময়ী বলিলেন, “এ শুভদিনে ও কথা মূপে আনবেন না, ভৈরবী-ম৷ ” অরুন্ধতী ইতোমধ্যে বরুণীকে দেখিয় তাহাকে টানিয়া সাগরের পাশে দাড় করাইয়া কহিলেন, *আশীৰ্ব্বাদ কর, মা, তোমার পুত্রকন্যাকে ৷” ভৈরবী সানন্দ কণ্ঠে কছিলেন, “স্বস্তি, স্বস্তি, কল্যাণ হোক, কল্যাণ হোক তোদের।” নীচে গঙ্গার তীরে বিসর্জনের বাজনা বাঞ্জিয়া উঠিল। তাহার মধ্য হইতে মধুর বঁাশরীতান ধ্বনিত হইয়া উপরের কয়েকটি লোকের প্রাণে বিজয়ার দিনে আগমনীর মিলন-সঙ্গীতধারা ঢালিয়া দিল ।